মহিলাদের জরায়ুতে সবচেয়ে বেশি যেটি হয়ে থাকে সেটি হল ফাইব্রয়েড টিউমার (Uterine Fibroid Tumor) হয়ে থাকে। তবে অনেক মহিলাদেরই চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে ভালো জ্ঞান না থাকার দরুন অধিকাংশ সময়ই তারা ভুল চিকিৎসার শিকার হয়ে অপারেশন করে জরায়ু কেটে পর্যন্ত ফেলে দিয়ে থাকেন, যা আর কোন ভাবেই তারা ফিরে পায় না। অথচ এর সবচেয়ে উন্নত চিকিৎসা হলো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন হোমিওপ্যাথিক ঔষধের মাধ্যমে এই টিউমারগুলি নির্মূল করা।
মূলত মহিলাদের জরায়ুতে ফাইব্রয়েড হয়ে থাকে। জরায়ুর পেশিতে ও ভেতরের ত্বকে, ফেলোপিন টিউবের মুখে, ব্রডলিগামেন্ট ও ডিম্বাশয়ের পাশে ফাইব্রয়েড সৃষ্টি হতে পারে। অনুমান করা হয়, যৌবনাবতীর দেহে ইস্ট্রোজেন হরমোন নিঃসরণের সঙ্গে এই ফাইব্রয়েড সৃষ্টির কোনো সম্পর্ক থাকতে পারে। কারণ নারীদেহে যখন ইস্ট্রোজেন সর্বাপেক্ষা বেশি ক্ষরণ হয়, সেই সময় অর্থাৎ ২৫ থেকে ৪০ বছর বয়সে ফাইব্রয়েড তৈরি হয়।
আবার মেনোপোজ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফাইব্রয়েড বৃদ্ধি থেমে যায়। ফাইব্রয়েডের জন্য বেশ কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। শরীরে অস্বস্তি অনুভব, অকাল গর্ভপাত, রজস্রাব সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য, রক্তস্বল্পতা, স্থায়ী বন্ধ্যাত্ব বা সাময়িক বন্ধ্যাত্বও হতে পারে এবং মূত্রথলিতে সংক্রমণ হতে পারে।
মূলত মহিলাদের জরায়ুতে ফাইব্রয়েড হয়ে থাকে। জরায়ুর পেশিতে ও ভেতরের ত্বকে, ফেলোপিন টিউবের মুখে, ব্রডলিগামেন্ট ও ডিম্বাশয়ের পাশে ফাইব্রয়েড সৃষ্টি হতে পারে। অনুমান করা হয়, যৌবনাবতীর দেহে ইস্ট্রোজেন হরমোন নিঃসরণের সঙ্গে এই ফাইব্রয়েড সৃষ্টির কোনো সম্পর্ক থাকতে পারে। কারণ নারীদেহে যখন ইস্ট্রোজেন সর্বাপেক্ষা বেশি ক্ষরণ হয়, সেই সময় অর্থাৎ ২৫ থেকে ৪০ বছর বয়সে ফাইব্রয়েড তৈরি হয়।
আবার মেনোপোজ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফাইব্রয়েড বৃদ্ধি থেমে যায়। ফাইব্রয়েডের জন্য বেশ কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। শরীরে অস্বস্তি অনুভব, অকাল গর্ভপাত, রজস্রাব সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য, রক্তস্বল্পতা, স্থায়ী বন্ধ্যাত্ব বা সাময়িক বন্ধ্যাত্বও হতে পারে এবং মূত্রথলিতে সংক্রমণ হতে পারে।
জরায়ুর ফাইব্রয়েড টিউমার - কারণ
ফাইব্রয়েড মৌলিক পেশি কোষগুলোর প্রভূত সংখ্যাবৃদ্ধির ফলে তৈরি হয়। এগুলো আকারে যত বড় হয় ততই তাতে তন্তু মিশে যায়। ফাইব্রয়েড শুরু হয় অপূর্ণ পেশি কোষ থেকে, আর এর বীজ সুপ্ত থাকে জরায়ুর একেবারে আভ্যন্তরীন স্তরের অব্যবহিত বাইরের স্তর অর্থাৎ মায়োমেটরিয়ামে। ফাইব্রয়েডগুলো বেড়ে ওঠার জন্য ইস্ট্রোজেন হরমোনের ওপর নির্ভরশীল। এই কারণে বয়ঃসন্ধির আগে ফাইব্রয়েড হতে দেখা যায় না এবং মেনোপজের পর ফাইব্রয়েড সাধারণত থাকলেও আর বাড়ে না। মেনোপজের পর নতুন করে আর ফাইব্রয়েডে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। ফাইব্রয়েডে আক্রান্ত নারীর গর্ভাবস্থায় ফাইব্রয়েড খুব তাড়াতাড়ি বাড়ে। ফাইব্রয়েডের সঙ্গে সঙ্গে অনেক সময় ইস্ট্রোজেন বৃদ্ধিজনিত উপগর্গ যেমন অ্যানভিউলেশন (ডিম্বানু বার না হওয়া) বা এন্ডোমেটরিয়াল পুলিশ (জরায়ুর একদম ভেতরের স্তরে টিউমার) বা জরায়ুর একেবারে ভেতরের আস্তরণ বা এন্ডোমেটরিয়াল পুরু হয়ে গিয়ে কোনও উপসর্গ সৃষ্টি করতে পারে।জরায়ুর ফাইব্রয়েড টিউমার - উপসর্গ ও লক্ষণ
সবচেয়ে বেশি যে উপসর্গ দেখা যায় তা হল পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ও অত্যধিক রক্তস্রাব অথবা পিরিয়ড একভাবে অনেকদিন ধরে হয়ে যাওয়া। বেশ কয়েক মাস এ রকম হতে হতে অ্যানিমিয়া দেখা দেয়। পিরিয়ডের সময় পেটে ব্যথা অনুভূত হতে পারে। অনেক সময় এমন হয় যে বহু বছর পিরিয়ডের সময় কোনও পেট ব্যথা হত না, হঠাৎ এক মাস ব্যথা শুরু হল। রোগী নিজেই তলপেটে একটা ডেলা বা পিন্ড অনুভব করতে পারেন, তবে সেটা অবশ্য হয় ফাইব্রয়েড আকারে ও আয়তনে যথেষ্ট বড় হবার পর। এর মাপ নির্ধারণ করা হয় গর্ভাবস্থায় জরায়ু যে সময়ে যতটা স্ফীত হয় সেই ভিত্তিতে। ১৪ সপ্তাহ গর্ভধারণের সময় জরায়ুর যে মাপ তার চেয়ে টিউমারটি বড় হলে তবেই রোগী নিজে তলপেটে ভার অনুভব করতে পারবে।
পঁচিশ–ত্রিশ শতাংশ নারীর ক্ষেত্রে, ফাইব্রয়েডের একমাত্র উপসর্গ হিসেবে দেখা দিতে পারে বন্ধ্যাত্ব। ফাইব্রয়েড যত বড় হয় ততই তলপেটে ভার অনুভূত হয় এবং এই টিউমার আশপাশের চাপ দিয়ে নানা অসুবিধা সৃষ্টি করতে পারে। যেমন মূত্রথলিতে চাপ পড়লে বার বার প্রস্রাব পায়। তলপেটে টিপে দেখলে অনিয়মিত, অসমতল আবের মতো টিউমার চিকিৎসক অনুভব করতে পারেন। জরায়ুর আকারও পরিবর্তিত মনে হতে পারে।
জরায়ুর ফাইব্রয়েড টিউমার - চিকিৎসা
জরায়ুর ফাইব্রয়েড নির্মূলের বেস্ট ট্রিটমেন্ট মূলত হোমিওপ্যাথি। তবে এর জন্য অবশ্যই এক্সপার্ট কোন হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নেয়া জরুরী।
ডাঃ দেলোয়ার জাহান ইমরান
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক (রেজিঃ নং-৩৩৪৪২)
ডিএইচএমএস (বিএইচএমসি এন্ড হসপিটাল), ডিএমএস; ঢাকা
যোগাযোগঃ নিউটাউন হোমিও হল, নিউটাউন কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
Phone: +88 01671-760874; 01977-602004 (শুধু এপয়েন্টমেন্টের জন্য)
About Me: Profile ➤ Facebook ➤ YouTube ➤
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক (রেজিঃ নং-৩৩৪৪২)
ডিএইচএমএস (বিএইচএমসি এন্ড হসপিটাল), ডিএমএস; ঢাকা
যোগাযোগঃ নিউটাউন হোমিও হল, নিউটাউন কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
Phone: +88 01671-760874; 01977-602004 (শুধু এপয়েন্টমেন্টের জন্য)
About Me: Profile ➤ Facebook ➤ YouTube ➤