Dr. Imran ডাঃ দেলোয়ার জাহান ইমরান ➤ রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক(রেজিঃ নং-৩৩৪৪২)
➤ ডিএইচএমএস (বিএইচএমসি এন্ড হসপিটাল), ডিএমএস; ঢাকা
➤ বিশেষত্বঃ প্যানক্রিয়াটাইটিস, আইবিএস, আইবিডি, অর্কাইটিস, ভেরিকোসিল...
➤ নিউটাউন হোমিও হল, নিউটাউন কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
➤ ফোন : +৮৮ ০১৬৭১-৭৬০৮৭৪ এবং ০১৯৭৭-৬০২০০৪
➤ সাক্ষাৎ : সকাল ১১ টা থেকে বিকাল ৪ টা (শুক্রবার বন্ধ)
➤ শুধু এপয়েন্টমেন্টের জন্য ফোনে যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ
➤ প্রোফাইল ➤ ফেইসবুক ➤ ইউটিউব

প্যানক্রিয়াটাইটিস

অ্যাকিউট ও ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস এর কার্যকর চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি

পিত্তথলির পাথর

অপারেশন ছাড়াই পিত্তথলির পাথর নির্মূলের কার্যকর চিকিৎসা

আইবিএস

পেটের পীড়া আইবিএস নির্মূলের স্থায়ী চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি

আইবিডি

আলসারেটিভ কোলাইটিস ও ক্রনস ডিজিজ এর কার্যকর চিকিৎসা

ভেরিকোসিল

ভেরিকোসিলের অপারেশনবিহীন কার্যকর চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি

মলদ্বারের রোগ

পাইলস, এনাল ফিশার এবং ফিস্টুলা সমস্যায় হোমিওপ্যাথি

পুরুষের স্বাস্থ্য

পুরুষদের বিভিন্ন রোগের কার্যকর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

নারী স্বাস্থ্য

নারীদের বিভিন্ন রোগের কার্যকর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

নারী স্বাস্থ্য স্ত্রীরোগ
নারীদের অর্থাৎ স্ত্রীরোগ সম্পর্কিত বিষয়াবলী
মা ও শিশু স্বাস্থ্য
মা ও শিশু স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিষয়াবলী
পুরুষদের স্বাস্থ্য
পুরুষদের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিষয়াবলী
রোগ-ব্যাধি অসুখবিসুখ
নানা প্রকার রোগ-ব্যাধি সম্পর্কিত বিষয়াবলী
স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস
স্বাস্থ্য সম্পর্কিত যাবতীয় টিপস ও ট্রিকস

সাম্প্রতিক আপডেট

শুক্রবার, ১০ মে, ২০২৪

মানব দেহে ফ্রি-রেডিক্যাল নিষ্ক্রিয় করতে এন্টি অক্সিডেন্টযুক্ত সুপারফুড কাদের জন্য উপকারী

ফ্রি-রেডিক্যাল নিষ্ক্রিয় করতে এন্টি অক্সিডেন্টযুক্ত যে সকল সুপারফুড আমাদের দেশে অনলাইনে বিক্রি হচ্ছে সেগুলি আদৌ কি আপনার কোন উপকারে আসছে ? অনেকেই নানা প্রকার চটকদার বিজ্ঞাপনের ফাঁদে পড়ে সয়া, চিয়া সীড, বীটরুট, মরিঙ্গা বা সজিনা পাতা ইত্যাদির পাউডার বা বিভিন্ন কোম্পানির তৈরী করা ন্যাচারাল সুপার ফুড কিনে কিনে মুড়ির মতো খেয়ে চলেছেন। সেগুলির আদৌ কি আপনার শরীরের জন্য প্রয়োজন আছে? আপনি কি কখনো এই বিষয়টি চিন্তা করে দেখেছেন? প্রথমেই আসুন ফ্রি-রেডিক্যাল এবং এন্টি অক্সিডেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।  

ফ্রি রেডিক্যাল Free radicals হচ্ছে অক্সিজেন বিপাক ক্রিয়ার ফলে সৃষ্ট সক্রিয় অণু বা একটি বিষাক্ত উপজাত Byproducts যা আমাদের শরীরে মুক্তভাবে চলাফেরা করে। এই মুক্ত অণু অক্সিডেটিভ স্ট্রেস প্রক্রিয়ায় শরীরের ডি.এন.এ এবং জীবিত কোষসমুহকে ধ্বংস সাধন করে, ফলশ্রুতিতে আমাদের শরীর ক্যান্সার, হৃদরোগ, প্রদাহজনিত রোগ, চোখে ছানি ইত্যাদি দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়।

আমাদের বেঁচে থাকার জন্য শক্তি দরকার। এই শক্তি উৎপাদনের বায়বীয় জ্বালানি হলো অক্সিজেন। অক্সিজেন ছাড়া খাদ্য হজম হয় না, হজম হওয়া খাদ্য ব্যবহৃতও হয় না। যে গ্লুকোজ, ফ্যাটি এসিড ও অ্যামাইনো ভেঙে শক্তি উৎপন্ন হয়, সেই শক্তি উৎপাদন অক্সিজেন জ্বালানি ছাড়া কখনো সম্ভব নয়। আমাদের শরীরের ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন সেল থেকে অনবরত নানান রিয়েকশনের মাধ্যমে এই শক্তি উৎপাদিত হচ্ছে।
এন্টি অক্সিডেন্টযুক্ত সুপারফুড কতটা জরুরী
মানব শরীরে যত শক্তি বা এনার্জি উৎপন্ন হয় তা জারণ বা অক্সিডেশনের প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হয়। প্রকৃতির সর্বত্রই এই নিয়ম মেনে চলে। যেমন- আমরা যখন আগুন জ্বালাই তখন বাতাসের অক্সিজেন ব্যবহৃত তথা বিজারিত হয়ে আগুন জ্বলতে সাহায্য করে, আর কাঠ বা কয়লা অক্সিজেন গ্রহণ করে জারিত হয় এবং এর মাধ্যমে আমরা তাপ ও আলোক শক্তি পাই।

সাধারণভাবে কোষগুলোতে চলা সব কেমিক্যাল রিয়েকশনের সময় অক্সিজেন পুরোপুরিভাবে বিজারিত হয়ে শক্তি উৎপন্ন হয়। কিন্তু কখনো কখনো যখন অক্সিজেনের এই বিজারণ প্রক্রিয়া আংশিকভাবে ঘটে যায় তখনই অনাকাংখিত ভাবে বাই-প্রডাক্ট হিসেবে যে প্রডাক্ট বের হয়ে আসে তাকেই রিয়েকটিভ অক্সিজেন স্পেসিস বলে। এদের মাধ্যমে শরীরে যে ড্যামেজ প্রক্রিয়া সংঘটিত হয় তাকেই ফ্রি রেডিক্যাল ইনজুরি বলে, আর যারা এই ড্যামেজ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে তাদের এক কথায় ক্ষতিকর অক্সিডেন্টও বলে।

ফ্রি রেডিক্যালগুলো আসলে কী?

আমরা জানি, প্রত্যেকটি পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা হলো পরমাণু। এই পরমাণু গঠিত হয় ইলেকট্র্রন, প্রোটন ও নিউট্রন দিয়ে যার কেন্দ্রে জড়াজড়ি করে থাকে প্রোটন ও নিউট্রন আর কেন্দ্রের বাইরে বিভিন্ন কক্ষপথে ঘুরতে থাকে বিভিন্ন সংখ্যক ইলেকট্র্রন। আসলে কেমিক্যাল রিয়েকশন বলতে বাইরে কক্ষপথে ঘুরতে থাকা ইলেকট্র্রনের যোগ-বিয়োগকে বোঝায়।
ফ্রি-রেডিক্যাল
সুতরাং ফ্রি রেডিক্যাল হলো এমন এক ধরনের কেমিক্যাল স্পেসিজ Chemical Species যাদের সর্ব বাইরের কক্ষ পথে বেজোড় সংখ্যক ইলেকট্রন থাকে, যা খুবই অস্থির, ক্ষণস্থায়ী ও আনপ্রেডিক্টেবল বা অপ্রত্যাশিত। এই অস্থায়ী ইলেকট্রনগুলো জোড়ার অভাবে সর্বদাই রিয়েকটিভ অবস্থায় থাকতে চায়, ফলে বারবার অনাকাঙ্খিত রিয়েকশন হয়ে নতুন নতুন রিয়েকটিভ অক্সিজেন স্পেসিজ তৈরি হতে থাকে আর ফলে কোষের মধ্যে থাকা প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট উপাদানগুলো আঘাতপ্রাপ্ত হতে থাকে।

ক্ষতিকর এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ দিতে ন্যাচারালি শরীরে প্রস্তুত থাকা এন্টি অক্সিডেন্টগুলো আনপ্রেডিক্টেবল অক্সিজেন স্পেসিজগুলোকে নানারকম রিয়েকশনের মাধ্যমে নিষ্ক্রিয় করে ফেলে। এই নিষ্ক্রিয় করে ফেলার কাজ যত বেশি হবে তত বেশি আমরা ফ্রি রেডক্যাল ইনজুরির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মুক্ত থাকতে পারব।

ফ্রি রেডিক্যাল স্পেসিজ কখন উৎপাদিত হয়?

ফ্রি রেডিক্যাল ও অন্যান্য রিয়েকটিভ অক্সিজেন স্পেসিজ মানবদেহে স্বাভাবিক প্রয়োজনীয় বিপাকীয় প্রক্রিয়া চলাকালীন সময়ে, এক্স-রে, ওজোন, ধূমপান, অত্যন্ত মানসিক ও শারীরিক চাপে থাকা ব্যক্তির শরীরে, বায়ুদূষণকারী ও শিল্প রাসায়নিকের এক্সপোজারের মতো বাহ্যিক উৎসের উত্তেজকের ভূমিকার কারণে তৈরি হতে থাকে। 

এ ছাড়া উদ্বেগের সাথেই বলতে হচ্ছে, চিনি জাতীয় খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার, বেকিং, ডিপ ফ্রাইং ফুড, টিনজাত খাবার, ট্রান্সফ্যাট, মদ্যপান, মিষ্টি আচার, চকোলেট, চিপস, বিস্কুট এবং কেবল সুস্বাদু ও স্থায়ী করার উদ্দেশে ডালডা, পার্শিয়ালি হাইড্রোজেনেটেড খাবার ইত্যাদি মানবসৃষ্ট পুষ্টিহীন খাবার ফ্রি রেডিক্যাল ইনজুরি তৈরি করার ভাগাড়।

ফ্রি রেডিক্যাল বেড়ে যাওয়ার কারণ কি?

এমন কিছু নিয়ামক রয়েছে যাদের প্রভাবে আমাদের শরীরে ফ্রি রেডিক্যালের আধিক্য দেখা দিয়ে তা অক্সিডেটিভ স্ট্রেসে রূপ নিতে পারে। এর কিছু কারন হলো - রেডিয়েশন, কীটনাশক ও রাসায়নিক সার, ধূমপান, এলকোহল, তেলে ভাজা খাবার, স্থুলতা, সুষম খাবারের অভাব, কিছু কিছু এলোপ্যাথিক ঔষধ সেবন, নানা প্রকারের দূষণ ইত্যাদি। 

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মূলতঃ কি?

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট Antioxydant হলো একটি অণু যা অন্যান্য অণুর জারণ Oxidation ক্রিয়ায় বাধা দেয়। বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় আমাদের দেহে অনবরত উৎপাদিত হচ্ছে ক্ষতিকর ফ্রি রেডিক্যালস। এই ফ্রি রেডিক্যালকে নিষ্ক্রিয় করতে ভূমিকা পালন করে থাকে এন্টি অক্সিডেন্ট।

দেখা গেছে যারা সুদীর্ঘ বছর বেঁচে থাকেন তাদের দেহে সুপার অক্সাইড ডিসমুটেজ নামক এনজাইম তৈরি হয় যা ফ্রি রেডিক্যালকে নিষ্ক্রিয় করতে পারে। মানুষের দেহের অভ্যন্তরেও ফ্রি রেডিক্যালকে নিষ্ক্রিয় করার মতো পদার্থ আছে। যেমন বিলিরুবিন, গ্লুটাথিওন ইত্যাদি। আবার কিছু খাদ্য-উপাদান থেকেও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। যেমন বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন 'সি' ও ভিটামিন 'ই'। 

এসব অ্যান্টি অক্সিডেন্টগুলো প্রবলভাবে কাজ করতে দেখা যায় না। তবে ধীরে ধীরে হলেও এরা মুক্ত মৌলের ধ্বংসাত্মক কার্যক্রমের বিরোধিতা করে এবং কোষকে রক্ষা করতে সচেষ্ট হয়। 

কিছু গবেষণায় বলা হয়েছে, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ক্ষেত্র বিশেষে শরীরের ক্ষতি করে। অনেক সময় অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, যেমন:- ভিটামিন 'সি' এবং বিটা ক্যারোটিন শরীরে ইতিমধ্যে বেড়ে ওঠা ক্যানসার কোষকে মদদ জোগায়। ভিটামিন 'ই'  ছাড়া অন্য কোনো অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উচ্চ মাত্রায় শরীরে গ্রহণ করলে বিশেষ কোনো উপকার হয় বলে জানা যায়নি। তারপরও ভিটামিন 'ই' এর কার্যকারিতার ক্ষেত্রে সবসময় 'হতে পারে' শব্দটি বেশ জোড়েসোরেই উচ্চারিত হয়ে আসছে। এটি ভিটামিন 'ই' এর গুরুত্বকে কিছুটা হলেও ম্লান করে দিচ্ছে।

কোন ধরনের খাবারে পাওয়া যায় অ্যান্টি অক্সিডেন্ট

অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আমাদের প্রাত্যহিক খাবারের মধ্যে পাওয়া সম্ভব। যেমন- গ্রীন টি, কফি, শসা, বেগুন, টমেটো, বাধাকপি, গাজর, গোলমরিচ, ওলকপি, পালং শাক, উদ্ভিজ্জ তেল, শিম, লাউ, কলা, পেয়ারা, তরমুজ, আমলকী, লেবু, বাতাবি লেবু, আনারস, কমলা লেবু, কাচা মরিচ, পুদিনা পাতা এবং এক রাশিয়ান গবেষনায় বলা হয়েছে হিমায়িত শাকসবজি এবং ফলমুলে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পরিমাণে বেশি থাকে। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার মূলত বয়স বাড়ার গতিকে ধীর করতে সহায়ক হয়। কারও কারও মতে অ্যান্টি অক্সিডেন্টগুলো হৃৎপিণ্ডকেও রক্ষা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। 
অক্সিডেন্টযুক্ত শাকসবজি ও ফল
তাই এই আধুনিক এবং শহরে জীবনে ফরমালিন, ইথিলিন, কার্বাইড বা অন্য কোন ধরনের ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য মিশানো শাক সবজি বা ফলমূল যেমন আমাদের জীবনকে তিল তিল করে ধ্বংস করে দিচ্ছে। ঠিক তেমনি যেকোন ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য বিহীন টাটকা শাক সবজি বা ফলমূলই হতে পারে আমাদের জন্য দীর্ঘায়ু লাভের উপায়। কারণ সেগুলিই মূলত আমাদের প্রত্যাহিক জীবনে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এর চাহিদা পূরণ করে চলেছে। এর জন্য আদৌ সব সময় বাজার থেকে কোন না কোন কোম্পানির তৈরী করা ফ্রি-রেডিক্যাল প্রোটেক্টর সুপার ফুড কিনে খাওয়ার খুব একটা প্রয়োজন পড়ে না। তবে হ্যা, এই রকম সুপার ফুড কিছু কিছু ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে কিছু কিছু মানুষের জন্য ক্ষেত্র বিশেষে প্রয়োজন হতে পারে। তাই, আজকাল ইন্টারনেটে সুপারফুড নামক নানা প্রকার চটকদার বিজ্ঞাপনে প্রলুব্ধ হবেন না। 

অ্যান্টি অক্সিডেন্টযুক্ত সুপারফুড কতটা নিরাপদ?

বেশি দিন সুস্থ দেহে যৌবনময় জীবনযাপনের জন্য কেউ কেউ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ওষুধ বা ফুড সাপ্লিমেন্ট হিসেবে খাচ্ছেন। তবে এসব ওষুধ বা ফুড সাপ্লিমেন্ট মানুষের জন্য যথেষ্ট উপকারী হওয়ার সম্ভাবনা কম। তার প্রধান কারণ হল, এই সকল ফুড সাপ্লিমেন্টে যে পরিমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে তা একজন মানুষের প্রাত্যহিক চাহিদার চেয়ে বহু গুণ বেশি থাকে।
একজন স্বাভাবিক মানুষের জন্য অতিরিক্ত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোষের অক্সিডেটিভ প্রক্রিয়া কমাবে না, কোষের শক্তি উৎপাদনকে ব্যাহত করবে। পরিণামে কোষের মৃত্যু তাড়াতাড়ি হবে।
একই সঙ্গে বিপুল পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের জন্য ক্ষতিকর হবে। এদিকে আমরা প্রতিদিনের খাদ্য থেকেও কিছু পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পেয়ে থাকি। এদের সম্মিলিত প্রভাবে কোষের মৃত্যুই শুধু এগিয়ে আসবে। তাই ইন্টারনেটে বিভিন্ন প্রচারণায় প্রলুব্ধ হয়ে নানা প্রকার অ্যান্টি অক্সিডেন্টযুক্ত সুপারফুড বা ফুড সাপ্লিমেন্ট চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকুন। 

মনে রাখবেন, ঋতুভেদে প্রকৃতি থেকে পাওয়া ফ্রি-রেডিক্যাল প্রোটেক্টর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাদ্য উপাদানসমূহ প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে। একই সঙ্গে প্রাণিজ আমিষ, বিশেষ করে গরু ও ছাগলের মাংস খাওয়া কমিয়ে আনা, প্রতিদিন না হলেও সপ্তাহে তিন দিন পরিমিত ব্যায়াম করা এবং শৃঙ্খলিত জীবন যাপন করা আমাদের দীর্ঘায়ু লাভে সহায়ক।

অ্যান্টি অক্সিডেন্টযুক্ত সুপারফুড কাদের জন্য উপকারী 

ফ্যামিলি হিস্ট্রি নিয়ে দেখা গেছে, যাদের Tubercular অথবা PRS প্রিডোমিনেন্ট তাদের ভাইটাল ফোর্স খুবই দুর্বল থাকে এবং তারা জীবন ভর ক্রমাগত নানা প্রকার রোগে কষ্ট পেতে থাকেন। চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে সেই সকল ব্যক্তিদের জন্য কিছু কিছু সুপারফুড আশীর্বাদ বয়ে আনতে পারে।

যা যা জেনেছেনঃ 

  • এন্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা
  • এন্টি অক্সিডেন্ট কাকে বলে
  • এন্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে কোন ভিটামিন
  • এন্টি অক্সিডেন্ট এর কাজ কি
  • এন্টি অক্সিডেন্ট ট্যাবলেট
  • প্রাকৃতিক এন্টি অক্সিডেন্ট কোনটি
  • দুটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর নাম
  • অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর উদাহরণ
বিস্তারিত

শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৪

জিডিএম স্পিরুলিনা GDM Spirulina ক্যাপসুল খাওয়ার উপকারিতা

জিডিএম স্পিরুলিনা GDM Spirulina একটি শক্তিবর্ধক ন্যাচারাল ফুড সাপ্লিমেন্ট। প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেলস সমৃদ্ধ প্রকৃতির আশ্চর্য খাবার স্পিরুলিনা। স্পিরুলিনাতে প্রচুর ভিটামিন, লৌহ ও নীলাভ সবুজ রং থাকার কারণে স্পিরুলিনায় রয়েছে নানা ধরনের রোগ প্রতিরোধের উপাদান। বলতে গেলে বাজারে প্রচলিত ভিটামিনের চেয়ে স্পিরুলিনাতে অনেক বেশী ভিটামিন বিদ্যমান। এতে মাংসের চেয়ে দশ শুন বেশী এসেনশিয়াল ও নন-এসেনশিয়াল অ্যামাইনো এসিড এবং প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিনের মত শক্তিশালী এন্টি-অক্সিডেন্ট থাকে।

স্পিরুলিনা প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া বিশ্বের সর্বোচ্চ পুষ্টির উৎস। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে যা ক্যালরিমুক্ত। এছাড়াও এতে যথেষ্ট পরিমাণ বি-১২ ভিটামিন থাকে যা আমাদের সুস্থ স্নায়ুতন্ত্রের জন্য প্রয়োজনীয়। এছাড়া স্পিরুলিনা লৌহের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস, যা লোহিত রক্তকনিকা উৎপাদনে সাহায্য করে। এটি যে নিজেই শুধু প্রোটিনের উৎস তা নয় বরং এর পুষ্টি উপাদান অন্যান্য উৎস থেকে সংগৃহীত প্রোটিনকে শরীরের গ্রহণ উপযোগী করতে সাহায্য করে।
জিডিএম স্পিরুলিনা GDM Spirulina
স্পিরুলিনা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন একটি সম্পূরক খাদ্য হিসেবে সুপরিচিত। স্পিরুলিনা নিয়মিত সেবন করলে দৈনন্দিন পুষ্টি চাহিদা পূরণ করে পুষ্টিহীনতা, রক্তস্বল্পতা, আলসার, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রাতকানা, বাত, হেপাটাইটিস ও ক্লান্তি ইত্যাদি সমস্যায় বেশ উপকার পাওয়া যায়। জিডিএম স্পিরুলিনা GDM Spirulina ব্যবহার করে যে কেউ সহজেই এই উপকারগুলি পেতে পারেন।

জিডিএম স্পিরুলিনা উপকারিতাঃ

  • নিরামিষ ভোজীদের প্রোটিন ও আয়রনের ঘাটতি পূরণে জিডিএম স্পিরুলিনা আদর্শ পরিপূরক হিসেবে কাজ করে।
  • আয়রনের পাশাপাশি এতে ম্যাগনেসিয়াম আর খনিজ উপাদান থাকাতে এটি আয়রন সাপ্লিমেন্টের চেয়ে রক্তস্বল্পতা রোধে বহুগুণ বেশী কার্যকর।
  • যাদের কাজের চাপ বেশি থাকে তারা খাদ্য তালিকায় জিডিএম স্পিরুলিনা রাখতে পারেন।
  • যাদের শরীরে দুর্বলতা ও ক্লান্ত লেগে থাকে তাদের জন্য স্পিরুলিনা ভালো কাজ করে।
  • জিডিএম স্পিরুলিনা অপুষ্টি রোধে অত্যন্ত শক্তিশালী ভূমিকা পালন করে
  • যারা খেলাধুলার সাথে সম্পৃক্ত তারা এই স্পিরুলিনা খেতে পারেন।
  • স্পিরুলিনার ক্লোরোফিল কিডনি থেকে ভারি ও দূষণকারী ধাতু এবং ক্ষতিকারক রশ্মি সরিয়ে কিডনির বিষাক্ততা কমিয়ে আনতে সাহায্য করে।
  • উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোকের ঝুঁকি ও রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল এর মাত্রা কমিয়ে আনতে সাহায্য করে।
  • ব্রেইন ডেভেলপমেন্ট ও মেধা বিকাশে ভূমিকা রাখে জিডিএম স্পিরুলিনা ।
  • চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে জিডিএম স্পিরুলিনা।
  • জিডিএম স্পিরুলিনা অ্যালার্জি সমস্যা দূরীকরণে সাহায্য করে।

মূল্য এবং প্রাপ্তিস্থান

  • জিডিএম স্পিরুলিনা মূল্য: ৯৫০/=
  • প্রাপ্তিস্থান:- গোল্ডেন ডেইজ ম্যানুফ্যাকচারিং এন্ড মার্কেটিং লিমিটেড, আব্দুল আজিজ প্লাজা (৩য় তলা), নিউ টাউন আ/এ, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
  • ফোনঃ 01600-372714 (ফোনে যোগাযোগ করে কুরিয়ার করেও নিতে পারেন)
জিডিএম স্পিরুলিনা GDM Spirulina এর মতো উচ্চ পুষ্টিকর সম্পূরক খাদ্য যে সারা বছর ধরেই আপনাকে গ্রহণ করে যেতে হবে বিষয়টি কিন্তু তা নয়। যেকোন ব্যক্তি বছরে ২/১ বার এই প্রকারের সুপার ফুড গ্রহণ করেই শরীরের প্রয়োজনীয় প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেলস এর চাহিদা পূরণ করে সুস্থ জীবন যাপন করতে পারেন। তবে আপনি যদি কোন চিররোগে আক্রান্ত থাকেন তাহলে শুধু ফুড সাপ্লিমেন্টের উপর নির্ভর না করে রেজিস্টার্ড এবং অভিজ্ঞ একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের সাথে যোগযোগ করুন এবং প্রোপার চিকিৎসা নিন।

স্পিরুলিনার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:

নির্দিষ্ট মাত্রায় নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ব্যবহারে তেমন কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে দেখা যায় নি। তবে যেহেতু এটি একটি অতি উচ্চ মানের পুষ্টিকর খাবার তাই অতি মাত্রায় ব্যবহারে কারো কারো পেটে গ্যাসের সমস্যা, পেটে কামড়ানি, পাতলা পায়খানা, বমি, ঝিমানী, অনিদ্রা, হালকা মাথা ব্যথা দেখা দিতে পারে। কিন্তু বিষয়গুলি ব্যক্তি ভেদে একেক জনের ক্ষেত্রে একেক রকম হতে পারে।

যা যা জেনেছেনঃ

  • স্পিরুলিনা ক্যাপসুল খাওয়ার নিয়ম
  • স্পিরুলিনা ট্যাবলেট এর দাম
  • স্পিরুলিনা কতদিন খেতে হয়
  • স্পিরুলিনা ক্যাপসুল খাওয়ার উপকারিতা
  • স্পিরুলিনা পাউডার
  • ভেস্টিজ স্পিরুলিনা ক্যাপসুল উপকারিতা
বিস্তারিত

শুক্রবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৪

জিডিএম ভাইটালজিন GDM Vitalgin বিবাহিত পুরুষদের ন্যাচারাল ফুড সাপ্লিমেন্ট

জিডিএম ভাইটালজিন GDM Vitalgin হলো সুখী ও আনন্দময় দাম্পত্য জীবনের জন্য একটি প্রাকৃতিক ফুড সাপ্লিমেন্ট যা ত্রিশোর্ধ বয়সের পুরুষদের জন্য অমৃত স্বরূপ। আমাদের এই ভারতীয় উপমহাদেশে পুরুষদের যৌবন যেমন তাড়াতাড়ি আসে আবার মনে হয় খুব তাড়াতাড়িই সেটা ফুরিয়ে যায়। বয়স ত্রিশ পেরুলেই অধিকাংশ পুরুষরাই যেন দাম্পত্য জীবনে কেমন একটা অসুখী অনুভব করতে থাকেন। বিভিন্ন শারীরিক, মানসিক ও পরিবেশগত কারণে স্বাভাবিক যৌন জীবন বিপর্যস্ত হতে থাকে এই উপমহাদেশের পুরুষদের। অথচ একটু সচেতেন হলেই এর থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

কারণ যেটাই হোক না কেন কেউ যদি ঠিক ঠাক ভাবে দাম্পত্য স্বাস্থ্যের যত্ন নেয় তাহলে এই বিপর্যয় থেকে সহজেই রক্ষা পেয়ে সুখী ও আনন্দময় দাম্পত্য জীবন উপভোগ করতে পারেন। এক্ষেত্রে ক্ষতিকর ওয়ান টাইম উত্তেজক এলোপ্যাথিক বা হারবাল ঔষধ গ্রহণ করা থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকুন। যেকোন মানুষিক চাপ এড়িয়ে চলুন। এছাড়া নিজের লাইফ স্টাইল ও দৈনন্দিন খাবার দাবারের দিকেও  মনোযোগী হওয়া উচিত। প্রয়োজনে বছরে দুয়েক বার ন্যাচারাল ফুড সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করেও যেকোন পুরুষ সুখী দাম্পত্য জীবনের ধারা অব্যাহত রাখতে পারেন। এ ক্ষেত্রে জিডিএম ভাইটালজিন GDM Vitalgin ব্যবহার করেও উপকৃত হতে পারেন।
জিডিএম ভাইটালজিন GDM Vitalgin

জিডিএম ভাইটালজিন - উপকারিতাঃ

  • সাধারণ বলকারক, শক্তি বর্ধক ন্যাচারাল ফুড সাপ্লিমেন্ট
  • পুরুষদের যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে
  • পুরুষদের স্থায়ীত্ব বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে
  • পুরুষ হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করতে সহায়তা করে
  • পুরুষদের শুক্রাণু বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে
  • দাস্পত্য জীবনকে আনন্দদায়ক করে তুলতে সহায়তা করে

মূল্য এবং প্রাপ্তিস্থান

  • জিডিএম ভাইটালজিন মূল্য: ১৫০০/=
  • প্রাপ্তিস্থান:- গোল্ডেন ডেইজ ম্যানুফ্যাকচারিং এন্ড মার্কেটিং লিমিটেড, আব্দুল আজিজ প্লাজা (৩য় তলা), নিউ টাউন আ/এ, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
  • ফোনঃ 01600-372714 (ফোনে যোগাযোগ করে কুরিয়ার করেও নিতে পারেন)
তবে আপনি যদি দীর্ঘদিন যাবৎ কোন রোগে আক্রান্ত থাকেন বা কোন না কোন ক্রনিক বা চিররোগে কষ্ট পেতে থাকেন তাহলেও আপনি দাম্পত্য জীবনে দুর্বলতা অনুভব করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই রেজিস্টার্ড কোন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করে প্রোপার ট্রিটমেন্ট নিবেন। কারণ চিররোগে এলোপ্যাথিক ওয়ান টাইম রাসায়নিক ঔষধ খেয়ে খেয়ে সাময়িক আরাম পেলেও দিন দিন আরো নানা প্রকার জটিল জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার চান্স থাকে এবং আক্রান্ত রোগটিও দিন দিন জটিল থেকে জটিলতর হতে থাকে। এক সময় স্বাস্থ্য এতটাই বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে যে তা পুনরুদ্ধার করা কঠিন হয়ে উঠে। 

সুস্থাবস্থায় যেকোন বিবাহিত পুরুষ জিডিএম ভাইটালজিন GDM Vitalgin ব্যবহার করে অনায়াসেই উপকৃত হতে পারেন। শরীরে অন্য কোন সমস্যা না থাকলে বছরে ২/১ বার এই ন্যাচারাল ফুড সাপ্লিমেন্ট প্রয়োগে পুরুষদের সুখী দাম্পত্য জীবনের ধারা অব্যাহত রাখতে বেশ কার্যকর প্রমানিত হয়েছে। 

যা যা জেনেছেনঃ

  • ভাইটালজিন খেলে কি হয়
  • ভাইটালজিন সিরাপ এর কাজ কি
  • ভাইটালজিন সিরাপ খাওয়ার নিয়ম
  • Vitalgin syrup
  • ভাইটালজিন দাম কত
  • Vitalgin Syrup price in bangladesh
  • সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার অপকারিতা
  • Vitalgin সিরাপ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
বিস্তারিত

বুধবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৪

জিডিএম সয়া প্রো ম্যাক্স GDM Soya Pro Max ও সয়া হেলথ ড্রিংক Health Drink

GDM Soya Pro Max জিডিএম সয়া প্রো ম্যাক্স এবং সয়া হেলথ ড্রিংক হলো ফার্মেন্টেড বা গাঁজনকৃত সয়া প্রোটিনসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে তৈরী করা ন্যাচারাল ফুড সাপ্লিমেন্ট। দুটি প্রোডাক্ট মূলতঃ দুই ধরণের ফ্লেভার সমৃদ্ধ যাদের প্রধান উপাদান হলো সয়া প্রোটিন। সয়া মূলত আমাদের ভারত বর্ষের প্রাচীন জমিদার শ্রেণীর মানুষদের শক্তিবর্ধক, পুষ্টিবর্ধক, কান্তিবর্ধক শক্তিশালী খাবার হিসেবে সুপরিচিত। যা তারা নিয়মিত ব্যবহার করে সুস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করতেন। 

সয়া মূলতঃ নিরামিষ ভোজীদের পছন্দের খাবার। যারা ডিম, মাংস, দুগ্ধজাত খাবার এবং অন্যান্য প্রাণীজ খাবার খেতে পছন্দ করেন না অথচ প্রাণীজ খাবারের গুনাগুন পেতে চান তাদের কাছে এটি খুবই জনপ্রিয়। সয়া উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের একটি শক্তিশালী উৎস। প্রকৃতপক্ষে উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের সমস্ত অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে এই সয়াতে। 

এক গ্রাম আমিষ বা প্রোটিন থেকে চার কিলোক্যালরি শক্তি পাওয়া যায়। দৈনিক প্রয়োজনীয় ক্যালরির ২০-২৫ ভাগ প্রোটিন বা আমিষ জাতীয় খাদ্য থেকে গ্রহণ করা উচিত। ভাত বা রুটি জাতীয় খাদ্যের চেয়ে সয়া প্রোটিনে প্রায় ১৫ গুণ আয়রন, ক্যালসিয়াম, খনিজ জাতীয় পদার্থ বিদ্যমান রয়েছে। এক্ষেত্রে জিডিএম সয়া প্রো ম্যাক্স এবং সয়া হেলথ ড্রিংক ব্যবহার করে আমরা সহজেই উপকৃত হতে পারি। 

আমাদের দেহে আমিষ বা প্রোটিনের কাজ কি ?

  • আমাদের দেহের অস্থি, পেশী, বিভিন্ন দেহযন্ত্র, রক্ত কণিকা থেকে শুরু করে দাঁত, চুল, নখ পর্যন্ত প্রোটিন দিয়ে গঠিত। 
  • প্রোটিন শিশুদের দৈহিক বৃদ্ধি সাধন ও দেহ গঠন করে। মানসিক বিকাশ বা মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য প্রোটিন অপরিহার্য।
  • আমাদের দেহের সেল বা কোষগুলো প্রতিনিয়তই ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। এই ক্ষয়প্রাপ্ত স্থানে নতুন কোষগুলো গঠন করে ক্ষয়পূরণ করতে এবং কোন ক্ষতস্থান সারাতে প্রোটিনের ভূমিকা রয়েছে। 
  • আমাদের দেহে যখন চর্বি ও শর্করার অভাব দেখা যায় তখন প্রোটিন তাপশক্তি উৎপাদনের কাজ করে। 
  • রোগ সৃষ্টিকারী রোগজীবাণুকে প্রতিরোধ করার জন্য আমাদের দেহে তাদের প্রতিরোধী পদার্থ বা অ্যান্টিবডি তৈরী করা প্রোটিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। 
মোট কথা, মাংস পেশীর গঠনে, পেশীর বল প্রয়োগে সহায়তা, হাড়ের মেটাবলিজমে, সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে, হৃদরোগ কমাতে, ওজন নিয়ন্ত্রণে, বয়সের ছাপ কমাতে, ত্বকের সুস্থতায়, ইমিউন সিস্টেমের উন্নতিতে, অ্যান্টিবডি তৈরী, হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা, ইত্যাদিতে ভূমিকা পালন করে প্রোটিন বা আমিষ।
জিডিএম সয়া প্রো ম্যাক্স GDM Soya Pro Max ও সয়া হেলথ ড্রিংক Health Drink
সয়া ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ, যার মধ্যে বি ভিটামিন, জিঙ্ক এবং আয়রন রয়েছে। এছাড়া রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এতে রয়েছে প্রচুর ডায়েটরি ফাইবার, ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৬, ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি৯, ভিটামিন কে, তামা, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস এবং মলিবডেনামের খনিজ রয়েছে। সয়ায় আইসোফ্লাভোন্স, ফাইটিক অ্যাসিড এবং স্যাপোনিনের মতো ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস রয়েছে, যা দেহে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্রিয়াকলাপ বাড়ায়। 

সয়া প্রো ম্যাক্স হেলথ ড্রিংক উপাদানঃ

  • রিফাইন্ড সয়া প্রোটিন
  • রিফাইন্ড চিনি
  • মল্ট এক্সট্র্যাক্ট
  • সয়া ফাইবার
  • ক্যালসিয়াম এন্ড ফসফেট

সয়া হেলথ ড্রিংক উপাদানঃ

  • ফার্মেন্টেড বা গাঁজনকৃত সয়া প্রোটিন
  • যবের ভুসি
  • বিটা কেরোটিন
  • বায়োটিন

মূল্য এবং প্রাপ্তিস্থান

  • জিডিএম সয়া প্রো ম্যাক্স হেলথ ড্রিংক: ১২০০/= টাকা 
  • জিডিএম সয়া হেলথ ড্রিংক: ৯৫০/= টাকা 
  • প্রাপ্তিস্থান:- গোল্ডেন ডেইজ ম্যানুফ্যাকচারিং এন্ড মার্কেটিং লিমিটেড, আব্দুল আজিজ প্লাজা (৩য়  তলা), নিউ টাউন আ/এ, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
  • ফোনঃ 01600-372714 (ফোনে যোগাযোগ করে কুরিয়ারেও নিতে পারেন)

জিডিএম সয়া প্রো ম্যাক্স এবং সয়া হেলথ ড্রিংক এর উপকারিতা

উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের উৎস:- নিরামিষ ভোজীদের জন্য সয়া প্রো ম্যাক্স ও সয়া হেলথ ড্রিংক প্রোটিনের চাহিদা পূরণের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর উপায়। অর্থাৎ এটি মূলত মাছ বা মাংসের বিকল্প এবং মাংসের অন্যান্য সকল গুণে ভরপুর একটি ন্যাচারাল ফুড সাপ্লিমেন্ট। 

উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেষ্ট্ররাল কমায়:- সয়া প্রোটিন কোলেস্টেরলের মাত্রা, এলডিএল (খারাপ কোলেস্টেরল) এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে কার্যকর। সয়া প্রোটিন আইসোলেটে কোন কোলেস্টেরল নেই। সয়া প্রোটিন উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনে।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করে:- গবেষণায় দেখা গেছে, সয়া জাতীয় খাবারের ফাইটোনিউট্রিয়েন্টগুলোর উচ্চ ঘনত্ব পুরুষ এবং নারীদের ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাসে সহায়তা করে। নারীদের স্তন ক্যান্সার এবং পুরুষদের প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

পরিপাক ক্রিয়া বাড়ায়:- এটি মানব দেহের পরিপাকে সহায়ক এবং পাকস্থলীর কার্যক্রম শক্তিশালী করে। তাই জিডিএম সয়া প্রো ম্যাক্স এবং সয়া হেলথ ড্রিংক গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সিস্টেমের জন্য দুর্দান্ত কার্যকর একটি ফুড সাপ্লিমেন্ট যা আমাদের খাদ্যে ফাইবার যোগ করে পাকস্থলী এবং ক্ষুদ্রান্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

হৃদরোগ প্রতিরোধক:- প্রাণীজ প্রোটিনের পরিবর্তে উদ্ভিজ্জ সয়া প্রোটিন আমাদের সামগ্রিক হৃদরোগের উন্নতি সাধন করে থাকে। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ক্ষমতা থাকায় আইসোলেটেড সয়া প্রোটিন হৃদরোগ থেকে রক্ষা করে। রক্তে এলডিএল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমানো ও এইচডিএলের মাত্রা বাড়ানোর ক্ষমতা থাকায় কোলস্টেরল বৃদ্ধিজনিত হৃদরোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

ডায়াবেটিস প্রতিরোধক:- সয়া প্রোটিন রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। আমাদের রক্তে উচ্চ শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে শরীরে ইনসুলিন উৎপাদনকে প্ররোচিত করে। তাই, সয়া একটি ডায়াবেটিক খাদ্যের সেরা উৎস। তাই জিডিএম সয়া প্রো ম্যাক্স এবং সয়া হেলথ ড্রিংক ডায়াবেটিস প্রতিরোধে কার্যকর একটি ফুড সাপ্লিমেন্ট। 

পেশী শক্তি বাড়ায়:- নিয়মিত জিডিএম সয়া প্রো ম্যাক্স অথবা সয়া হেলথ ড্রিংক গ্রহণ স্বাস্থ্যকর পেশী বৃদ্ধিতে সহায়তা করতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, সয়া পেশী প্রোটিন সংশ্লেষণকে উদ্দীপিত করে, যার ফলে পেশী গঠনে সহায়তা করে এবং পেশী শক্তি বৃদ্ধি পায়। এটি হাড়ের ক্ষয় রোধ ও হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। 

স্মৃতিশক্তি বাড়ায়:- গবেষণায় দেখা গেছে, শরীরে সয়ার উপস্থিতি মস্তিস্কের ক্ষতের ঝুঁকি কমিয়ে আনতে সহায়তা করে। এ ক্ষতগুলো জীবনের অনেক স্মৃতি ভুলিয়ে দেয়। তাই সয়া জাতীয় খাবার খেলে স্মৃতিশক্তি হ্রাস বা ডিমেনশিয়া হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। এক্ষেত্রে জিডিএম সয়া প্রো ম্যাক্স এবং সয়া হেলথ ড্রিংক নিয়মিত গ্রহণ করে প্রত্যাশিত ফলাফল পেতে পারেন। 

শিশু ও নারীদের পুষ্টি:- জিডিএম সয়া প্রো ম্যাক্স এবং সয়া হেলথ ড্রিংক শিশুদের মেধা বিকাশে সাহায্য করে এবং গর্ববতী মায়েদের জন্য বিশেষ উপকারী ফুড সাপ্লিমেন্ট।

সয়া পাউডার সরাসরি সেবন না করে সয়ার সমন্বয়ে স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান কর্তৃক তৈরীকৃত ফুড বা ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করা অধিক উপকারী। কারণ সেগুলি প্রয়োজনীয় পুষ্টিমান বিশিষ্ট বিভিন্ন প্রকার সম্পূরক খাবারের সমন্বয়ে তৈরী করা হয়ে থাকে। জিডিএম সয়া প্রো ম্যাক্স GDM Soya Pro Max ও সয়া হেলথ ড্রিংক Health Drink গাঁজনকৃত সয়া প্রোটিনসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে তৈরী করা ন্যাচারাল ফুড সাপ্লিমেন্ট। যারা প্রাণীজ প্রোটিন গ্রহণ করেন না তারা উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের এই শক্তিবর্ধক, পুষ্টিবর্ধক, কান্তিবর্ধক শক্তিশালী ফুড সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করে উপকৃত হতে পারেন।

যা যা জেনেছেনঃ 

  • সয়া খাওয়ার উপকারিতা
  • সয়া চাঙ্ক দাম
  • সয়াবিন বড়ি খাওয়ার উপকারিতা
  • সয়া প্রোটিন এর দাম
  • সয়া প্রোটিন গোল্ড
  • সয়াবিন তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা
  • সয়া প্রোটিন পাউডার
  • জিডিএম সয়া প্রোটিন 
বিস্তারিত

রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

জিডিএম মরিঙ্গা ভেজিক্যাপ প্লাস GDM Moringa VEGECAP+ ন্যাচারাল ইমিউন বোস্টার

GDM Moringa VEGECAP+ জিডিএম মরিঙ্গা ভেজিক্যাপ প্লাস আমাদের ভাইটাল ফোর্সকে শক্তিশালী করে মারাত্মক ক্ষতিকারক রোগ শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সহায়তা করে। মরিঙ্গা ভেজি ক্যাপ+ মূলত বেশ কিছু শক্তিশালী প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি করা একটি ন্যাচারাল ফুড সাপ্লিমেন্ট যা বাংলাদেশে তৈরি ও বাজারজাত করছে জিডিএম কোম্পানী।

সুস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতিতে কোন মানুষ যে কোন ধরণের ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে নিজেকে রক্ষা করতে সমর্থ হয়। আমাদের পার্থিব অস্তিত্ব প্রতিনিয়ত সহস্র রোগশক্তির কাছে উন্মোচিত অর্থাৎ আমরা সবাই সর্বদা সহস্র রোগশক্তি দ্বারা পরিবেষ্টিত, তা সত্ত্বেও সবাই রোগের কবলে পতিত হয় না বা রোগ যন্ত্রনা ভোগ করি না, কারণ ভাইটাল ফোর্স প্রতিনিয়ত মারাত্মক ক্ষতিকারক রোগ শক্তির বিরুদ্ধে সুরক্ষা দিয়ে চলেছে, যার জন্য আমরা সুস্থ থাকি। কিন্তু বিভিন্ন কারণে আমাদের এই ভাইটাল ফোর্স দুর্বল হয়ে পড়ে এবং আমরা নানা প্রকার রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ি। ভাইটাল ফোর্সের দুর্বলতার জন্য দায়ী মূলতঃ দুটি ফ্যাক্টর। এখানে দেখুন বিস্তারিতঃ

মরিঙ্গা বা সজনে পাতাকে বলা হয় সুপার ফুড যার বহু স্বাস্থ্য উপকারীতা রয়েছে যা প্রায় সকলেরই জানা। কিন্তু জিডিএম মরিঙ্গা ভেজিক্যাপ প্লাস মরিঙ্গা বা সজনে পাতার পাশাপাশি আরো কিছু শক্তিশালী প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে যা দুর্বল স্বাস্থ্যের অধিকারী ব্যক্তিকে ধীরে ধীরে হৃষ্টপুষ্ট বা সুস্বাস্থের অধিকারী করে তুলে।
জিডিএম মরিঙ্গা ভেজিক্যাপ প্লাস

জিডিএম মরিঙ্গা ভেজিক্যাপ প্লাস - উপাদান 

  • অর্গানিক মরিঙ্গা পাউডার 
  • জংলী চন্দ্রমল্লিকা
  • টারমারিক বা হলুদ
  • কালো জিরা 
  • মুথা মূল 
  • ইত্যাদি 

জিডিএম মরিঙ্গা ভেজিক্যাপ প্লাস - উপকারিতাঃ 

সুখী এবং স্বাস্থ্যকর জীবনের জন্য জিডিএম মরিঙ্গা ভেজিক্যাপ প্লাস হল একটি মিরাক্যাল সুপার ফুড। সংক্ষেপে বলতে গেলে এটি মূলতঃ 
  • অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট 
  • ফ্রী রেডিক্যাল প্রোটেক্টর 
  • অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি
  • অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল 
  • ডি-টক্সিফায়ার
  • এবং ইমিউন বোস্টার 
জিডিএম মরিঙ্গা ভেজিক্যাপ প্লাস সাপ্লিমেন্টে ব্যবহৃত বিভিন্ন উপাদানগুলির মধ্যে একটি হল অর্গানিক মরিঙ্গা পাউডার। নির্দিষ্ঠ পরিমান মরিঙ্গা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত প্রয়োগে শরীরের পুষ্টি সাধন করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন শারীরিক সমস্যাবলী দূরীকরণে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। তাছাড়া অন্যান্য উপাদানগুলিরও রয়েছে স্বতন্ত্র কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা যা আমরা ধাপে ধাপে জানবো। 

মূল্য এবং প্রাপ্তিস্থান

  • জিডিএম মরিঙ্গা ভেজিক্যাপ+ (১২০ ক্যাপসুল) মূল্য: ১৬০০/=
  • প্রাপ্তিস্থান:- গোল্ডেন ডেইজ ম্যানুফ্যাকচারিং এন্ড মার্কেটিং লিমিটেড, আব্দুল আজিজ প্লাজা (৩য় তলা), নিউ টাউন আ/এ, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
  • ফোনঃ 01600-372714 (ফোনে যোগাযোগ করে কুরিয়ার করেও নিতে পারেন)

মরিঙ্গা বা সজনে পাতার স্বাস্থ্য উপকারিতা

  • কোমর, হাত-পায়ের আঙ্গুল, জয়েন্টের ব্যথা প্রতিরোধ করে
  • অস্টিওপোরোসিস বা হাড়ের রোগ রোধ করে
  • বার্ধক্যজনিত দূর্বলতা রোধ করে
  • ঠাণ্ডা জনিত হাঁপানি সমস্যা দূর করে
  • শ্বাসতন্ত্রে প্রদাহের সমস্যা দুর করে
  • ডায়াবেটিস জনিত দুর্বলতা দুর করে
  • ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম এর অভাব পূরণ করে
  • কোষ্টকাঠিন্য সমস্যা দুর করে
  • হজম দূর্বলতা, আমাশয় সমস্যা দূর হয়
  • স্বাস্থ্যহীনতা রুগ্নতায় শরীর সবল করে
  • চোঁখ, হাত, পা, জ্বালাপোড়া রোধ করে
  • প্রসাবে জ্বালাপোড়া ইনফেকশন দূর করে
  • নারীদের লিউকোরিয়া সমস্যা দূর করে
  • নারীদের অনিয়মিত মাসিক দুর করে
  • পাইলস রোগে কার্যকরী
  • হিমোগ্লোবিন অভাব পূরণ করে
  • রিউমেটিক ফিভার বা বাতজ্বরে কার্যকরী
  • নার্ভের ব্যথা দূর করতে সহায়তা করে
  • মাইগ্রেন বা মাথা ব্যথা দুর করে
  • ঘুমের সমস্যা দুর করে
  • দৃষ্টি স্বল্পতা বা চোখে কম দেখা রোধ করে
  • শারীরিক দুর্বলতা দূর করে
  • মানব দেহের হরমোন ক্ষয়ের ঘাটতি পূরণ করে
  • ব্যথা বা চিবানো দূর করে
  • শরীরে রোগ প্রতিরোধ উন্নয়ন ঘটায়

চন্দ্রমল্লিকার স্বাস্থ্য উপকারিতা

  • চন্দ্রমল্লিকা ঠান্ডা, জ্বর, সর্দি ইত্যাদি রোগে ভালো কাজ করে থাকে।
  • ইহা আমাদের দেহের ত্বককে সবল রাখতে সহায়তা করে থাকে।
  • চোখের লাল ভাব, চোখ ফোলা সারাতে চন্দ্রমল্লিকা ব্যবহারে উপকার পাওয়া যায়।
  • চন্দ্রমল্লিকা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে থাকে।
  • দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে চন্দ্রমল্লিকা ভালো কাজ করে থাকে।
  • চন্দ্রমল্লিকা এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে 
  • ডায়াবেটিস রোগের ক্ষেত্রে উপকারী।
  • চন্দ্রমল্লিকা হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে থাকে।
  • চন্দ্রমল্লিকা মাথার চুল কালো করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

টারমারিক বা হলুদ এর স্বাস্থ্য উপকারিতা

  • হলুদে থাকা কারকিউমিন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
  • হলুদ একটি উৎকৃষ্ট ফ্রি রেডিক্যাল প্রোটেক্টর যা আমাদের দেহে ফ্রি রেডিক্যাল এর ক্ষতি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
  • হলুদ একটি উৎকৃষ্ট ডি-টক্সিফায়ার যা আমাদের শরীর থেকে বর্জ ও বিষাক্ত পদার্থ বা টক্সিন অপসারণ করতে সাহায্য করে।
  • হলুদের কারকিউমিনে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য থাকার কারণে এটি আপনার বাতের ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করে
  • হলুদ হজমশক্তির উন্নতি ঘটায়। এটি পরিপাক ক্রিয়াকে বাড়িয়ে দেয় এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।
  • হলুদে থাকা কারকিউমিনে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আমাদের স্বাস্থ্যের পাশাপাশি ত্বকের জন্যও অনেক উপকারী।

কালোজিরার স্বাস্থ্য উপকারিতা

  • কালোজিরা রক্তচাপের স্বাভাবিক মাত্রা সুনিশ্চিত করতে সহায়তা করে।
  • এটি শ্বসনতন্ত্র, সংবহন এবং ইমিউন সিস্টেমকে উন্নত করে। 
  • কালোজিরা মায়েদের বুকের দুধের প্রবাহ এবং স্থায়ীত্ব বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
  • কালোজিরা ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তের শর্করা কমিয়ে ডায়াবেটিক আয়ত্তে রাখতে সহায়তা করে।
  • কালোজিরা চুল পড়া বন্ধ করতে সহায়তা করে।
  • ইহা মস্তিস্কের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির মাধ্যমে স্মরণ শক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে
  • কালোজিরা সেবনে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে সতেজ করে ও সার্বিকভাবে স্বস্থ্যের উন্নতি সাধন করে।
  • অরুচি, উদরাময়, শরীর ব্যথা, গলা ও দাঁতের ব্যথা, মাইগ্রেন  সমস্যায় কালোজিরা উপকারী।
  • চুলপড়া, সর্দি, কাশি, হাঁপানি ইত্যাদি সমস্যায় কালোজিরা উপকারী। 
  • ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসাবে কালোজিরা সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
  • জ্বর, কফ, গায়ের ব্যথা দূর করার জন্য কালোজিরা যথেষ্ট উপকারী। 
  • কালোজিরায় রয়েছে ক্ষুধা বাড়ানোর উপাদান। 
  • পেটের যাবতীয় রোগ-জীবাণু ও গ্যাস দূর করে ক্ষুধা বাড়ায়।
  • দেহের কাটা ছেঁড়া শুকানোর জন্য কাজ করে। 
  • কালো জিরা কৃমি দূর করার জন্য কাজ করে।
  • কালোজিরা নারী ও পুরুষের উভয়ের যৌন ক্ষমতা বাড়ায়।
  • অধিক ঋতু স্রাব, মাত্রাতিরিক্ত স্রাব প্রতিরোধ করতে কালোজিরার উপকারিতা অপরিসীম। 
  • কালোজিরা রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
  • কালোজিরায় রয়েছে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এজেন্ট, অর্থাৎ শরীরের রোগ-জীবাণু ধ্বংসকারী উপাদান। এ উপাদানের জন্য শরীরে সহজে ঘা, ফোড়া, সংক্রামক রোগ হয় না।

মুথা মূল এর স্বাস্থ্য উপকারিতা

  • মুথা রক্ত পরিস্কারক, যকৃত, পাকস্থলী ও হৃদপিন্ডের শক্তিবর্ধক।
  • মুথা  মল রোধক, বায়ু, অজীর্ণ ও ক্রিমিনাশক।
  • মুথা  ক্ষত, বমি ও দাঁতের রোগ নাশক।
  • মুথা কফ, পিত্ত এবং গনোরিয়া রোগে উপকারী।
  • মূত্র ঘর্ম ও ঋতুস্রাব প্রবাহক হিসেবে মুথা কার্যকর।
  • মস্তিস্ক, যৌন ও স্নায়ুশক্তি বর্ধক হলো মুথা।
  • বীর্যস্তম্ভক ও যৌন উত্তেজক হিসেবে কাজ করে মুথা
  • বিছা ও বোলতার বিষ নাশক এবং পাচড়ায় উপকারী
  • আমাশয় সমস্যায় মুথা ভালো ফল দিয়ে থাকে।
  • এপিলেপ্সি বা মৃগী রোগে মুথা বেশ উপকারী ।
  • কোন কিছুর খোঁচা লেগে ঘা হলে মুথা যন্ত্রণা উপশম হয়।
  • পাইওরিয়া ও শোথ সারাতে মুথা বেশ কার্যকর।
  • হাত পা জ্বালায় নিরাময়ে মুথা উপকারী।
অর্গানিক মরিঙ্গা পাউডার, জংলী চন্দ্রমল্লিকা, টারমারিক বা হলুদ, কালো জিরা, মুথা মূল ইত্যাদির সমন্বয়ে তৈরী করা হয়েছে মিরাকল সুপারফুড জিডিএম মরিঙ্গা ভেজিক্যাপ প্লাস যা আমাদের ভাইটাল ফোর্সকে শক্তিশালী করে মারাত্মক ক্ষতিকারক রোগ শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সহায়তা করে এবং সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে থাকে। 

যদিও এটি একটি ন্যাচারাল ফুড সাপ্লিমেন্ট, তবে কার কি পরিমান লাগবে বা কিভাবে কোন ডোজে মরিঙ্গা ভেজিক্যাপ প্লাস গ্রহণ করলে অধিকতর উপকার পাওয়া যাবে এর জন্য আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নির্দিষ্ট মাত্রায় যেকোন ন্যাচারাল ফুড সাপ্লিমেন্টই আপনার স্বাস্থ্যের জন্য আর্শীবাদ বয়ে আনবে কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকুন। প্রয়োজনে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত জিডিএম মরিঙ্গা ভেজিক্যাপ প্লাস  (GDM Moringa VEGECAP+)  গ্রহণ করে সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করুন। ধন্যবাদ।
বিস্তারিত

সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

হোমিওপ্যাথিতে মায়াজম পরিচিতি বা রোগের মূল কারণ

মহাত্মা হ্যানিম্যান বলেন, যাবতীয় রোগ মায়াজমের অশুভ প্রভাবে সৃষ্টি হয়। মায়াজম শব্দের অর্থ উপবিষ, কলুষ, পুতিবাষ্প, ম্যালেরিয়ার বিষ প্রভৃতি। যাবতীয় রোগের কারণই হল এই মায়াজম। তরুণ পীড়া তরুণ মায়াজমের অশুভ প্রভাবে এবং চিররোগ চির মায়াজমের অশুভ প্রভাবে সৃষ্টি হয়। ইহা প্রাকৃতিক রোগ সৃষ্টিকারী দানব। 
হোমিওপ্যাথিতে মায়াজম
ডাক্তার হ্যানিম্যান এর মতে মায়াজম হচ্ছে একটি অদৃশ্য রোগবীজ। তৎক্ষালীন সময়ে যদি মাইক্রোবায়োলজির উন্নত অবস্থা থাকতো তাহলে হয়তো হ্যানিম্যান মায়াজম না লিখে মাইক্রোঅর্গানিজম শব্দটি ব্যবহার করতেন। বর্তমান যুগের হোমিওপ্যাথি ফিলোসোফার প্রফেসর জর্জ ভিথুলকাস এর মতে মায়াজমের তিনটি চরিত্র রয়েছে -
  • দেহে মায়াজম সংঘটিত হতে হলে ইনফেশন থাকতে হবে। 
  • এর ইফেক্ট এর পরবর্তী ইফেক্ট থাকতে হবে। 
  • জেনারেশন ট্রান্সফার হওয়ার ক্ষমতা থাকতে হবে। 

তবে মায়াজমকে যখন বিস্তারিতভাবে দেখবেন, তখন আর রোগ বীজ থাকেনা, তখন মায়াজম হয়ে যায় অবস্থা। মায়াজম যে ব‍্যক্তিটি অর্জন করে তার শরীরে শুধুমাত্র রোগবীজ হিসেবেই থাকে কিন্তু যখনই পরবর্তী প্রজন্মে স্থানান্তরিত হয় তখন আর মাইক্রোঅনু বা জীবাণু অবস্থায় থাকে না। ধরুন, কোন এক ব্যক্তি সিফিলিস মায়াজম কে অর্জন করলেন দুষিত সহবাসে, এতে তার সিফিলিস বা অন্যান্য 

রোগগুলো হলো, আমরা জানি এই ব‍্যক্তি যদি কুচিকিৎসায় তার সিফিলিস ক্ষত রোগটি চাপা দেয় তাহলে ব‍্যক্তিটির মধ্যে এর মায়াজমিক অবস্থা তৈরি হয়। এবং সেই মায়াজম আবার তার পরবর্তী প্রজন্মে যাবেই।

সোরিক, সিফিলিটিক, সাইকোটিক এবং টিউবারকুলার মায়াজমের প্রধান কিছু বৈশিষ্ট্য
কিন্তু এই ব্যক্তির সন্তানদের সিফিলিস হবে? অথবা ওই ব্যক্তির সন্তানের সন্তানদের বা নাতি নাতনিদের অথবা তারও পরের প্রজন্মের কি ওই সিফিলিস রোগই হবে? উত্তর - না, সিফিলিস অর্জনকারী ব্যক্তির পরের প্রজন্মের কারোরই সিফিলিস রোগ হবে না। তাদের সিফিলিস রোগ না হয়ে, সিফিলিস রোগের ওই রোগ বীজ পরবর্তী প্রজন্মের শারীরিক, গাঠনিক, মানুষিক ও রোগজ পরিবর্তন করবে। হ‍্যা বংশগত প্রাপ্ত হওয়ার পাশাপাশি কোনো ব‍্যক্তি যদি নিজ জীবনেও পূণরায় একই মায়াজম অর্জন করে দূষিত সহবাসের মাধ্যমে তাহলে তার সিফিলিস ক্ষত বা গনোরিয়া জাতীয় রোগ হতেই পারে।

এই যে সিফিলিস রোগের পরিবর্তিত অবস্থা মানুষকে শারীরিক, গাঠনিক, মানুষিক ও রোগজ ভাবে পরিবর্তন করছে এর জন্যই মায়াজমকে রোগ বীজ না বলে অবস্থা বলা হয়। অর্থাৎ ব্যক্তির এখন সিফিলিস না দেখে, শারীরিক, মানসিক, গাঠনিক ও রোগজ অবস্থা দেখে মায়াজম চিনতে হয়, তাই আমরা সহজভাবে বলতে পারি ব্যক্তির শারীরিক, গাঠনিক ও মানসিক অবস্থাকে মায়াজম বলে।
বিস্তারিত

বুধবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২৪

জিডিএম টাম্মি ক্লিন GDM Tammy Clean কোষ্ঠ পরিষ্কারক প্রাকৃতিক ফুড সাপ্লিমেন্ট

টাম্মি ক্লিন GDM Tammy Clean - কোষ্ঠ কাঠিন্যযুক্ত আইবিএস, কিছু কিছু ওডিএস অর্থাৎ বাধাগ্রস্থ মল ত্যাগের প্রবৃত্তি সমস্যায়, পাইলস বা অর্শ এবং কঠিন প্রকৃতির গ্যাস্ট্রিক রোগের ক্ষেত্রে দুর্দান্ত উপকারী ফুড বা ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট। এটি মূলত কিছু প্রাকৃতিক উপাদানের মিশ্রনে তৈরী করা কোলন ও পাকস্থলী পরিষ্কারক যার কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট হলো একটি বস্তু বা উপাদান যা কোন খাবারের পরিবর্তে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ঐ খাবারের সমস্ত উপাদান সমূূহ সাপ্লিমেন্টের পরিপূরক হিসাবে দেয়া হয়, যাতে ঐ বস্তুর মধ্যে সঠিক মাত্রায় গুনগত মান ঠিক রেখে সমস্ত পুষ্টির মান সমূহ দেয়া থাকে। ডায়েটারি সাপ্লিমেন্টের উপাদান সমূহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয় কিছু উপাদানের সমন্বয়ে তৈরী হয়ে থাকে। ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট সমূহ বিভিন্ন অবস্থায় পাওয়া যেতে পারে- যেমন ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, সফট জেল, জেলক্যাপ, লিকুইড বা তরল এবং পাউডার আকারে। টাম্মি ক্লিন Tammy Clean মূলত পাউডার আকারে পাওয়া যায়। 
টাম্মি ক্লিন কোষ্ঠ কাঠিন্যযুক্ত আইবিএস ও কঠিন গ্যাস্ট্রিক রোগের প্রাকৃতিক ফুড সাপ্লিমেন্ট
ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি হতে আপনাকে রক্ষা করবে। সাথে সাথে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে। আপনার বিভিন্ন অরগানের কার্যক্ষমতা দ্রুত বাড়াবে। টাম্মি ক্লিন তেমনি একটি ফুড সাপ্লিমেন্ট বা ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট যা কোষ্ঠ কাঠিন্যযুক্ত আইবিএস ও কঠিন প্রকৃতির গ্যাস্ট্রিক রোগের ক্ষেত্রে দুর্দান্ত উপকারী প্রমাণিত হয়েছে। 

মূল্য এবং প্রাপ্তিস্থান

  • জিডিএম টাম্মি ক্লিন মূল্য: ৭০০/= টাকা
  • প্রাপ্তিস্থান:- গোল্ডেন ডেইজ ম্যানুফ্যাকচারিং এন্ড মার্কেটিং লিমিটেড, আব্দুল আজিজ প্লাজা (৩য় তলা), নিউ টাউন আ/এ, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
  • ফোনঃ 01600-372714 (ফোনে যোগাযোগ করে কুরিয়ার করেও নিতে পারেন)

টাম্মি ক্লিন কি কি কাজ করে?

  • কোষ্ঠ কাঠিন্যযুক্ত আইবিএস সমস্যায় সুফল দায়ক
  • কিছু কিছু ওডিএস অর্থাৎ বাধাগ্রস্থ মল ত্যাগের প্রবৃত্তি সমস্যায় সুফলদায়ক
  • কঠিন গ্যাস্ট্রিক ও বুক জ্বালাপোড়া বন্ধ করে
  • পাকস্থলী পরিষ্কার রাখে
  • দ্রুত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
  • হজমশক্তি বৃদ্ধি করে 
  • এন্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে
  • দেহে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়
  • দৈহিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে
  • রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল কমায়
  • লিভারের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে
  • লিভারে পিত্তরস নিঃস্বরণ বাড়ায়
  • শরীরের বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করে

কারা কারা টাম্মি ক্লিন ব্যবহার করবেন না

  • যারা আমাশয় ও ডায়রিয়ার সমস্যায় আক্রান্ত
  • যারা মিউকাস কোলাইটিস এ আক্রান্ত 
  • যারা ইনফ্লেমেটরি বাওয়েল ডিজিজ (আইবিডি) অর্থাৎ অলসারেটিভ কোলাইটিস ও ক্রনস ডিজিজে আক্রান্ত
  • যারা আমাশয় ও ডায়রিয়াযুক্ত আইবিএস সমস্যায় আক্রান্ত
  • টাম্মি ক্লিন শিশু এবং গর্ভবর্তী মহিলাদের জন্য উপযোগী নয়
কোষ্ঠ কাঠিন্যযুক্ত আইবিএস, পাইলস বা অর্শ, ও কঠিন প্রকৃতির গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় আপনার চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে ফুড সাপ্লিমেন্ট হিসেবে টাম্মী ক্লিন Tammy Clean ব্যবহার করতে পারেন। তবে যেকোন সমস্যার জটিল অবস্থায় রেজিস্টার্ড এবং অভিজ্ঞ একজন হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ধন্যবাদ।
বিস্তারিত