ডাক্তারী রিপোর্টে ধরা পড়লো ক্যান্সার, কিডনি ড্যামেজ বা ফেইলুর, প্যানক্রিয়াটাইটিস, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ইত্যাদির মতো ক্রনিক ডিসিজ বা জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে আছেন। প্যাথলজিক্যাল বিভিন্ন টেস্ট করার পর যখন কেউ দেখেন তিনি দুরারোগ্য জটিল কোন রোগে আক্রান্ত তখন সেটা সারানোর জন্যই তার সর্বপ্রকার কর্ম প্রচেষ্টা শুরু হয়ে যায়। কিন্তু ততদিনে তিনি হয়তো বুঝতেই পারেন না যে বড্ড দেরী হয়ে গেছে।
আপনাদের জানা উচিত, প্যাথলজি টেষ্টে ধরা পড়ার সময় বা তার কিছু দিন আগেই কিন্তু কোন রোগ জন্মায় না, রোগের উৎপত্তি হয়েছিল ঐ ব্যক্তি মাতৃগর্ভে ভ্রূণরূপে জন্ম নেবার সময়, যা রোগীর জেনেটিক হিস্ট্রি এবং শৈশবের জীবন দর্শন (Early life philosophy) থেকে অনেক আগেই একজন অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসক নির্ণয় করতে পারেন এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারেন। যা এলোপ্যাথিক চিকিৎসায় প্রায় অসম্ভব।
কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, যান্ত্রিক সভ্যতায় নিজেদের অতি আধুনিক মনে করা মানব সমাজ শারীরিক ও মানসিক কষ্টে ভোগার পরেও, কেবলমাত্র যান্ত্রিক কিছু মেডিক্যাল বা প্যাথলজি টেষ্টের ছাড়পত্রের জন্য অপেক্ষা করে। ততদিনে যা কিছু ধ্বংস হবার তা হয়ে যায়। পরবর্তীকালে তা ঠেকিয়ে রাখতে এলোপ্যাথিতে চিকিৎসার নামে যে সকল ব্যবস্থা নেয়া হয়, তা মোটেও বাঁচার উপায় নয়। তা তিলে তিলে মৃত্যুরই ছায়া মাত্র বা প্রলয়ঙ্কারী ঝড়ের মাঝে সামান্য পাতার ছাউনি স্বরূপ। এখন প্রশ্ন হলো "অতি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান কোনটি?"
আপনাদের জানা উচিত, প্যাথলজি টেষ্টে ধরা পড়ার সময় বা তার কিছু দিন আগেই কিন্তু কোন রোগ জন্মায় না, রোগের উৎপত্তি হয়েছিল ঐ ব্যক্তি মাতৃগর্ভে ভ্রূণরূপে জন্ম নেবার সময়, যা রোগীর জেনেটিক হিস্ট্রি এবং শৈশবের জীবন দর্শন (Early life philosophy) থেকে অনেক আগেই একজন অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসক নির্ণয় করতে পারেন এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারেন। যা এলোপ্যাথিক চিকিৎসায় প্রায় অসম্ভব।
কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, যান্ত্রিক সভ্যতায় নিজেদের অতি আধুনিক মনে করা মানব সমাজ শারীরিক ও মানসিক কষ্টে ভোগার পরেও, কেবলমাত্র যান্ত্রিক কিছু মেডিক্যাল বা প্যাথলজি টেষ্টের ছাড়পত্রের জন্য অপেক্ষা করে। ততদিনে যা কিছু ধ্বংস হবার তা হয়ে যায়। পরবর্তীকালে তা ঠেকিয়ে রাখতে এলোপ্যাথিতে চিকিৎসার নামে যে সকল ব্যবস্থা নেয়া হয়, তা মোটেও বাঁচার উপায় নয়। তা তিলে তিলে মৃত্যুরই ছায়া মাত্র বা প্রলয়ঙ্কারী ঝড়ের মাঝে সামান্য পাতার ছাউনি স্বরূপ। এখন প্রশ্ন হলো "অতি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান কোনটি?"
- সারাজীবন ধরে নানাবিধ শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রণায় ভোগান্তির চরমসীমায় পৌঁছনোর পরে কয়েক দফায় প্যাথলজি টেষ্টের রিপোর্ট অনুযায়ী রোগ ধরা পড়া?
- নাকি রোগীর শারীরিক, মানসিক কষ্টের লক্ষণ উপসর্গ তার শৈশবের দর্শন এবং জেনেটিক হিস্ট্রি বিচার বিশ্লেষণ করে DNA তে থাকা True Disease বা প্রকৃত রোগটি নির্ণয় করে প্যাথলজি টেষ্টের অনেক আগেই এই সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যে, ভবিষ্যতে ব্যক্তির ক্যান্সার বা কোন কোন জটিল রোগ হবার সম্ভাবনা রয়েছে এবং পূর্ববর্তী চিকিৎসার মাধ্যমে তা আগে থেকেই রোধ করা?
খটকা লাগছে হইতো অনেকের কাছেই। আগের কিছু পর্বে আপনারা জেনেছেন, আমরা কিভাবে রোগাক্রান্ত হই। রোগ সৃষ্টিতে ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার আদৌ কোন ভূমিকা রয়েছে কি? আমাদের মানব দেহে ভাইটাল ফোর্সের কাজ কি? যদি বিষয়গুলি সম্পর্কে আগে থেকে আপনার জানা না থাকে তাহলে নিন্মোক্ত আর্টিকেলগুলি ভালোভাবে একবার দেখে নিন।
উপরিউক্ত আর্টিক্যালগুলি থেকে জেনেছেন আমরা মূলতঃ আমাদের পূর্ব পুরুষ থেকেই রোগ-ব্যাধি বা বিভিন্ন প্রকৃত রোগের জেনেটিক মেটেরিয়াল পেয়ে থাকি যা একেক জনের ক্ষেত্রে একেক রকম হয়ে থাকে। একেক জনের কনস্টিটিউশন একেক রকম হয়ে থাকে। আর তাই, পৃথিবীতে একেক শ্রেণীর মানুষ একেক রকম রোগে ভুগে থাকে। পৃথিবীর প্রতিটি মানুষই তার DNA তে বর্তমান প্রকৃত রোগ এবং তার তীব্রতা অনুসারে নানা প্রকার শারীরিক ও মানুষিক সমস্যায় ভুগে থাকে। যখন ভাইটাল ফোর্স কোন কারণে দুর্বল হয়ে পড়ে তখনই তার DNA তে Predominant সেই প্রকৃত রোগটি শরীরের নানা অংঙ্গে অর্থ্যাৎ তার দেহ মনে নানা প্রকার লক্ষণ ও উপসর্গ তৈরী করে তাকে কষ্ট দিবে। যথা সময়ে প্রপার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে DNA তে Predominant সেই প্রকৃত রোগ Recessive করা না হলে সেটি দিন দিন শক্তিশালী হয়ে উঠে এবং দেহমনে সৃষ্টি করা লক্ষণ ও উপসর্গকে ভয়ঙ্কর পর্যায়ে নিয়ে যায়।
কষ্ট যখন সহ্যের সীমা অতিক্রম করে তখন মানুষ ছুটে হাসপাতালে বা ডাক্তারের কাছে। করা হয় নানা মেডিক্যাল বা প্যাথলজিক্যাল টেস্ট। তখন হয়তো ধরা পড়ে ক্যান্সার, কিডনি ড্যামেজ, প্যানক্রিয়াটাইটিস, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ইত্যাদি নামক জটিল উপসর্গযুক্ত রোগ-ব্যাধি। আর তখন সেগুলি থেকে পরিত্রানের জন্য উঠেপড়ে লেগে যায়লোকজন। কিন্তু হায় ! ততদিনে যা কিছু ধ্বংস হবার তা হয়ে যায়। আগেই বলেছি, পরবর্তীকালে তা ঠেকিয়ে রাখতে এলোপ্যাথিতে চিকিৎসার নামে যে সকল ব্যবস্থা নেয়া হয়, তা মোটেও বাঁচার উপায় নয়। তা তিলে তিলে মৃত্যুরই ছায়া মাত্র বা প্রলয়ঙ্কারী ঝড়ের মাঝে সামান্য পাতার ছাউনি স্বরূপ। এই চির সত্য অধিকাংশ মানুষই উপলব্ধি করতে পারে না।
যে মানব শিশুটি তার ছোটবেলা থেকেই প্রপার হোমিও চিকিৎসার তত্থাবধানে চলে আসে সে উচ্চ জীবনীশক্তি নিয়ে বেড়ে উঠে। বিভিন্ন এলোপ্যাথিক বা রাসায়নিক ঔষধের ক্রমাগত প্রয়োগে মানব শরীরে আরো জটিল জটিল সমস্যা সৃষ্টি হতে থাকে। তাই দেখা যায় সেসব মানুষ এলোপ্যাথিক বা রাসায়নিক ঔষধ থেকে যত দূরে দূরে থাকেন তারা জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তত বেশি ভালো থাকেন।
এই অবস্থায় একেবারে সংকটময় মুহূর্তে রোগীর প্রপার হিস্ট্রি নিয়ে তার জেনেটিক অবস্থা বিচার বিশ্লেষণ পূর্বক যদি প্রপার একটি হোমিও চিকিৎসা দেয়া হয় তখন সবার ক্ষেত্রেই কিন্তু কার্যকর ফলাফল আসবে না। যাদের ক্ষেত্রে আসবে তারা বেঁচে যাবেন সন্দেহ নেই। আমি ডাঃ দেলোয়ার জাহান ইমরান আমারই চেম্বারে-
তবে এটাও জেনে রাখুন- প্যানক্রিয়াটাইটিস এর মতো জটিল সমস্যা যেমন প্রায় শতভাগ ঠিক করা যায়, কিছু ক্ষেত্রে একেবারে শেষ অবস্থায় যেমনঃ ক্যান্সার, কিডনি ফেইলুর মতো সমস্যায় সেই সৌভাগ্যটি সবার থাকে না। তবে এটা সত্য যে, সেই অবস্থায় বিশ্বের যত চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে সেগুলির মধ্যে একমাত্র হোমিওপ্যাথিই আপনাকে আশার আলো দেখাবে। কারণ হোমিওপ্যাথিই একমাত্র চিকিৎসা বিজ্ঞান যা আপনার DNA তে Predominant প্রকৃত রোগকে Recessive করার চিকিৎসা দিবে। তবে এটাও ভালো ভাবে জেনে রাখুন, যেখানে সেখানে হোমিও চিকিৎসা নিলেই আপনি ফল পাবেন এমনটি আদৌ আশা করবেন না। রেজিস্টার্ড এবং দক্ষ একজন হোমিও চিকিৎসকের তত্থাবধানে চিকিৎসা নেয়া জরুরী। ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন, ধন্যবাদ।
অথচ রোগীর শারীরিক, মানসিক, আচরণগত কষ্টের লক্ষণ এবং জেনেটিক হিস্ট্রি ইত্যাদি বিচার বিশ্লেষণ পূর্বক DNA তে থাকা True Disease বা প্রকৃত রোগটি নির্ণয় করে মেডিক্যাল বা প্যাথলজিক্যাল টেষ্টের অনেক আগেই সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় ভবিষ্যতে ক্যান্সার বা অন্য কি কি জটিল রোগ হবার সম্ভাবনা রয়েছে এবং পূর্ববর্তী চিকিৎসার মাধ্যমেই তা আগে থেকেই রোধ করা যায় আর সেটা করতে পারে বর্তমান বিশ্বে একটি মাত্র ট্রিটমেন্ট সিস্টেম আর তা হলো - হোমিওপ্যাথি।
আপনি দেখবেন যেকোন ক্রনিক ডিজিসের ক্ষেত্রে এলোপ্যাথিক চিকিৎসকরা জটিল জটিল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত ওয়ান টাইম এলোপ্যাথিক বা রাসায়নিক ঔষধগুলি মানুষকে সারা জীবন ধরেই খেয়ে যেতে বলছে, যা তাৎক্ষণিক আরাম দিলেও জটিল জটিল স্বাস্থ্য সমস্যা বা রোগ-ব্যাধি সৃষ্টি করে চলেছে মানব দেহে। তাছাড়া বিভিন্ন সময় এলোপ্যাথিক চিকিৎসকরা সাধারণ জ্বর-সর্দি থেকে শুরু করে অধিকাংশ রোগেই যখন তখন উচ্চ শক্তির এন্টিবায়োটিক ঔষধ প্রয়োগ করে চলেছে যা ব্যক্তির ভাইটাল ফোর্সকে চরম ভাবে দুর্বল করে তুলছে এবং এর ফলে খুব সহজেই আজকাল লোকজন (এলোপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণকারীরা) অল্প বয়সেই জটিল জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ছে।
বর্তমান বিশ্বে ক্রনিক ডিজিসের চিকিৎসার ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের নামে জগন্যতম অপবিজ্ঞান, নোংরা এবং হাতুড়ে কাজগুলির মধ্যে এই অপচিকিৎসা হলো অন্যতম। তাই মেডিক্যাল মাফিয়ারা নিজেদের দোষ-ত্রুটি আড়াল করতে অন্যান্য চিকিৎসা ব্যবস্থাগুলির বিরুদ্ধে তাদেরই নিয়ন্ত্রিত বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে একচেটিয়া অপপ্রচার চালিয়ে আসছে শুধু থেকেই। কিন্তু আজকাল মিডিয়া প্রায় সবারই হাতের নাগালে রয়েছে। তাই চিকিৎসা নেয়ার ক্ষেত্রে যারা যাচাই বাছাই করে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন তারা শুরু থেকেই লাভবান হোন। আর যারা মেডিক্যাল মাফিয়াদের অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন অথবা কোন প্রকার যাচাই বাছাই করার মতো জ্ঞান রাখেন না তাদের অনেকেই চরম ক্ষতির মুখে পড়েন। কেউ কেউ আবার চিকিৎসা নিতে গিয়ে সহায় সম্পত্তি বিক্রি করে পথে পর্যন্ত বসে যান। কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হয় না।
মেডিক্যাল টেস্টে ধরা পড়লো ব্যক্তি জটিল রোগে আক্রান্ত। তখন ব্যক্তির কষ্ট লাঘব করার জন্য বিভিন্ন ওয়ান টাইম রাসায়নিক ঔষধ প্রয়োগ করে কষ্ট কিছুটা লাঘব করতে পারলেও রোগ কিন্তু নির্মূল করতে অপারগ এলোপ্যাথিক ট্রিটমেন্ট সিস্টেম। কারণ এলোপ্যাথিক ওয়ান টাইম ঔষধগুলি প্রযোগ করা হয়ে থাকে শরীরের নির্দিষ্ট স্থানের কষ্টকর লক্ষণ বা উপসর্গের ঠিক পেছনে কি কারণ বিদ্যমান সেটির সাময়িক উপশমের জন্য, স্থায়ীভাবে রোগ সারানোর জন্য নয়।
আজ ব্যক্তি যে রোগের রোগী সেটি সৃষ্টি হয়েছিল ব্যক্তির পিতামাতার মিলনে জাইগোটটি যেদিন তৈরী হয়েছিল সেইদিন। বুঝতেই পারছেন আমরা আমাদের পূর্বপুরুষের শত বছরের পুরাতন রোগের জেনেটিক ম্যাটেরিয়াল বহন করছি। আর সেটি ধীরে ধীরে বছরের পর বছর ধরে আমরা আমাদের শরীরে বাড়তে দিচ্ছি আমাদেরই নানা অজ্ঞতার কারণে। এক সময় সে যখন পূর্ণ শক্তি নিয়ে আবির্ভুত হয় তখন বিভিন্ন মেডিক্যাল টেস্ট করে আমরা সেই প্রকৃত রোগের সৃষ্টি করা কিছু ভয়ঙ্কর লক্ষন বা উপসর্গকে রোগের নাম দিয়ে চিকিৎসা করছি। আর তা ঠেকিয়ে রাখতে এলোপ্যাথিতে চিকিৎসার নামে যে সকল ব্যবস্থা নেয়া হয়, তা মোটেও বাঁচার উপায় নয় বরং তা তিলে তিলে মৃত্যুরই ছায়া মাত্র বা প্রলয়ঙ্কারী ঝড়ের মাঝে সামান্য পাতার ছাউনি স্বরূপ।
- ব্লাড ক্যান্সার সেরে যেতে দেখেছি
- কিডনি ফেইলুর রোগীর কিডনি পুনরায় ঠিক হয়ে যেতে দেখেছি
- প্যানক্রিয়াটাইটিস এবং এর ফলে সৃষ্ট ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ নির্মূল হতে দেখেছি
- এক যুগেরও বেশি সময় ধরে ভুগা কষ্টকর হাঁপানি সম্পূর্ণ সেরে যেতে দেখেছি
- আরো বিভিন্ন ক্রনিক ডিজিস সেরে যেতে দেখেছি
ডাঃ দেলোয়ার জাহান ইমরান
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক (রেজিঃ নং-৩৩৪৪২)
ডিএইচএমএস (বিএইচএমসি এন্ড হসপিটাল), ডিএমএস; ঢাকা
যোগাযোগঃ নিউটাউন হোমিও হল, নিউটাউন কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
Phone: +88 01671-760874; 01977-602004 (শুধু এপয়েন্টমেন্টের জন্য)
About Me: Profile ➤ Facebook ➤ YouTube ➤
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক (রেজিঃ নং-৩৩৪৪২)
ডিএইচএমএস (বিএইচএমসি এন্ড হসপিটাল), ডিএমএস; ঢাকা
যোগাযোগঃ নিউটাউন হোমিও হল, নিউটাউন কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
Phone: +88 01671-760874; 01977-602004 (শুধু এপয়েন্টমেন্টের জন্য)
About Me: Profile ➤ Facebook ➤ YouTube ➤