থাইরয়েড সমস্যা - হাইপারথাইরয়েডিজম Hyperthyroidism ও হাইপোথাইরয়েডিজম Hypothyroidism এবং সেগুলির লক্ষণ ও উপসর্গ এবং চিকিৎসা সম্পর্কে জানবো এই পর্বে। থাইরয়েড হল অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি যার অবস্থান আমাদের গলায় অর্থাৎ স্বরযন্ত্রের দুই পাশে থাকা একটি বিশেষ গ্রন্থি। এই গ্রন্থি থেকে কিছু প্রয়োজনীয় হরমোন অর্থাৎ থাইরয়েড হরমোন নিঃসৃত হয়। এই হরমোন আমাদের বিপাকসহ আরো বিভিন্ন কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই হরমোন তৈরির জন্য এই গ্রন্থিটির প্রয়োজনীয় পরিমাণে আয়োডিনের দরকার হয়। উক্ত হরমোন আমাদের বিপাক ক্রিয়াসহ বিভিন্ন শারীরিক এবং মানসিক বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। থাইরয়েড গ্রন্থি সাধারণত দুই ধরণের হরমোন নিঃসরণ করে যথাঃ
- ট্রাই-আয়োডোথাইরোনিন (T3)
- থাইরক্সিন (T4)
অর্থাৎ থাইরয়েড হরমোন বলতে ট্রাই-আয়োডোথাইরোনিন এবং থাইরক্সিনকে বুঝায়। এরা টাইরোসিন ভিত্তিক হরমোন যা থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হয়। আংশিকভাবে আয়োডিন দ্বারা তৈরি আয়োডিনের অভাবে হরমোনের উৎপাদন কমে যায় এবং থাইরয়েড গ্রন্থি বড় হয়ে গলগণ্ড রোগ সৃষ্টি করে।
বর্তমান বিশ্বে থাইরয়েড সমস্যার স্থায়ী কোন এলোপ্যাথিক চিকিৎসা নেই। এলোপ্যাথিতে এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য কিছু ওয়ান টাইম ওষুধ সারাজীবন ধরেই খেয়ে যেতে বলা হয়। অনেক ক্ষেত্রে রেডিও থেরাপির মাধ্যমে থাইরয়েড গ্রন্থিটি অকেজো বা নষ্ট করে দেয়া হয় অথবা কেটে ফেলে দেয়া হয়। অথচ প্রোপার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা এবং জীবনযাত্রার কিছুটা পরিবর্তন এই সমস্যা সমাধানে কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে।
আমরা সাধারণত বেশি যে ধরনের থাইরয়েড সমস্যা দেখতে পাই তা হলো -
- হাইপারথাইরয়েডিজম
- হাইপোথাইরয়েডিজম
আমাদের শরীরে যতটুকু হরমোন থাইরয়েড হরমোন প্রয়োজন তার চেয়ে কম কিংবা বেশি পরিমাণে এই হরমোন তৈরি হলে তখন নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। প্রয়োজনের তুলনায় কম পরিমাণে এই হরমোন তৈরি হলে হাইপোথাইরয়ডিজম হতে পারে। আবার প্রয়োজনের তুলনায় বেশি পরিমাণে এই হরমোন উৎপন্ন হলে হাইপারথাইরয়ডিজম হতে পারে। এছাড়াও থাইরয়েড গ্রন্থিতে আরো বিভিন্ন রকমের রোগ হতে পারে যেমনঃ
- গয়েটার(Goiter)
- নডিউল(Nodule)
- থাইরয়েড ক্যান্সার(Thyroid Cancer)
- গ্রেভস ডিজিজ(Graves' disease)
থাইরয়েড সমস্যার কারণ
ট্রাই-আয়োডোথাইরোনিন এবং থাইরক্সিন গ্রন্থি বাচ্চাদের ক্ষেত্রে জন্মের সময় ঠিকভাবে তৈরি না হলে কিংবা প্রয়োজনমত হরমোন তৈরি করতে না পারলে বাচ্চাদের শারীরিক এবং মানসিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। থাইরয়েডের সমস্যা হওয়ার একটি বিশেষ কারণ হল আয়োডিনের অভাব। শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়োডিন না গেলে এই রোগের সমস্যাটি দেখা দিতে পারে। তবে থাইরয়েড সমস্যার প্রকৃত কারণ হলো রোগীর জন্মলগ্ন থেকে DNA এর মাধ্যমে প্রাপ্ত কিছু True Disease বা প্রকৃত রোগ। এই প্রকৃত রোগগুলির মধ্যে যেগুলি তার মধ্যে Predominant থাকবে সেগুলিই তার শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে বিভিন্ন প্রকার বিশৃখলা তৈরি করে নানা প্রকার লক্ষণ ও উপসর্গ তৈরি করে কষ্ট দিবে। হাইপারথাইরয়েডিজম ও হাইপোথাইরয়েডিজম তেমনই True Disease কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃখলা যার রয়েছে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।
হাইপারথাইরয়েডিজম Hyperthyroidism - লক্ষণ ও উপসর্গ
হাইপারথাইরয়েডিজম হলো এমন একটি শারীরবৃত্তীয় অবস্থা যখন দেহের থাইরয়েড গ্রন্থি অতিরিক্ত থাইরক্সিন হরমোন উৎপাদন করে। আমাদের থাইরয়েড গ্রন্থিকে নিয়ন্ত্রণ করে মস্তিষ্কের পিটুইটারি গ্রন্থি। মস্তিষ্কের এই পিটুইটারি গ্রন্থি কে আবার নিয়ন্ত্রণ করে আমাদের মস্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাস নামক অংশ। এই হাইপোথ্যালামাস Thyrotropin Releasing Hormone (TRH) নামক এক প্রকার হরমোন নির্গত করে। এই TRH হরমোন এর কাজ হল পিটুইটারি গ্রন্থিকে TSH (Thyroid Stimulating Hormone) নামক এক হরমোন নির্গত করার জন্য সংকেত পাঠানো। এই TSH হরমোন থাইরয়েড গ্রন্থিকে থাইরয়েড হরমোন নির্গত করার জন্য সংকেত পাঠায়। সতরাং বুঝতেই পারছেন, এই হরমোন উৎপাদনের জন্য শুধুমাত্র থাইরয়েড গ্রন্থি দায়ী নয়। হাইপোথ্যালামাস, পিটুইটারি গ্রন্থি এবং থাইরয়েড গ্রন্থির মিলিত প্রচেষ্টায় হরমোন নির্গমণ কাজ সম্পন্ন হয়।
টিএসএইচ TSH (Thyroid Stimulating Hormone) আমাদের মস্তিষ্কের ভিতরে অবস্থিত পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হয় এবং থাইরয়েড গ্রন্থির স্বাভাবিক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তে টি-থ্রি, টি-ফোর হরমোন বেশি মাত্রায় থাকলে টিএসএইচ-এর পরিমাণ কমে যায়।
এখন উক্ত তিনটি গ্রন্থির যেকোন একটি বা একাধিক গ্রন্থি যদি প্রয়োজনের তুলনায় বেশি কাজ করে ফেলে তখন ফলাফল হিসেবে যতটুকু হরমোন দরকার তার চেয়ে বেশি পরিমাণ হরমোন উৎপন্ন হয়। আর তখনই বাঁধে সমস্যা। যেটা হাইপারথাইরয়ডিজম নামে পরিচিত। হাইপারথাইরয়েডিজম এর সমস্যা হলে নিন্মোক্ত লক্ষণ ও উপসর্গ প্রকাশ পেতে পারে-
- ওজন কমে যাওয়া
- গরম সহ্য না হওয়া
- খিটখিটে ভাব এবং মেজাজের পরিবর্তন
- গয়টার বা গলগণ্ড তৈরী হওয়া
- দুর্বলতা এবং উদ্বেগ
- হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া
- ঘাম বৃদ্ধি এবং হৃদপিন্ডের দ্রুত সঞ্চালন
- অনৈচ্ছিকভাবে হাত কাঁপা
- ঘুমের সমস্যা
- পেশী দুর্বলতা বিশেষত উপরের বাহু এবং উরুর
- ডায়রিয়া হওয়ার প্রবণতা
- বমি বমিভাব হতে পারে
- মহিলাদের ক্ষেত্রে অনিয়মিত মাসিক দেখা দিতে পারে
হাইপোথাইরয়েডিজম Hypothyroidism - লক্ষণ ও উপসর্গ
হাইপোথাইরয়েডিজম হলো এমন একটি রোগ, যা থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে উৎপাদিত থাইরয়েড হরমোন উৎপাদনের স্বল্পতার কারণে হয়ে থাকে। শিশুদের মধ্যে থাইরয়েড হরমোন জন্মগত অভাবজনিত বামনত্ব, পেশীকাঠিন্য ও মানসিক জড়তা হলে তাকে ক্রেটিনিজম বলে। হাইপোথাইরয়েডিজম হলে যে যে লক্ষণ ও উপসর্গ প্রকাশ পেতে পারে -
- ঠাণ্ডা সহ্য করতে না পারা, ঠাণ্ডার প্রতি স্পর্শকাতরতা বৃদ্ধি পায়
- ওজন বৃদ্ধি, এমনকি কম খেলেও ওজন বৃদ্ধি পায়
- শরীরে আন্তঃকোষীয় কলা বৃদ্ধি ও পানি জমা শুরু
- নাড়ির গতি হ্রাস পাওয়া -স্পন্দন মিনিটে ষাট বারেরও কম হয়
- ঘামের পরিমাণ হ্রাস পাওয়া
- ত্বকের শুষ্কতা ও চুলকানি প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়া
- পেশি এবং অস্থিসন্ধিতে ব্যথা
- দৈহিক অবসাদ বা অস্বস্তি
- বিষণ্ণতা বা মানসিক অবসাদগ্রস্থতা
- গলগণ্ড থাকতে পারে আবার নাও থাকতে পারে
- গলার স্বর পাল্টে যাওয়া
- চিকন, ভঙ্গুর চুল, বেশি চুল পড়া
- কোষ্ঠকাঠিন্য
- ত্বক শুষ্ক এবং ফুলে যায়, বিশেষ করে মুখ
- শরীর তাপমাত্রা হ্রাস পায়
- চিন্তাধারার গতি স্লথ হয়ে যায় ও মনে রাখার ক্ষমতা কমে যাওয়া
- নারীদের রজঃস্রাব প্রাথমিক দশায় বৃদ্ধি পেতে পারে
- নারীদের রজঃচক্র অনিয়মিত হয়ে পড়ে
- গর্ভাবস্থায় এই রোগ থাকলে বাচ্চার নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে
- জন্মের পরেই কোনও শিশু এই রোগে আক্রান্ত হলে তার বুদ্ধির স্বাভাবিক বিকাশ, পড়াশোনা, বয়ঃসন্ধির সময়ে নানা সমস্যা হতে পারে
থাইরয়েড সমস্যা থাকলে নারীদের ক্ষেত্রে জটিলতা
মেয়েদের Menarche অর্থাৎ প্রথম মাসিক হওয়া থেকে Menopause বা রজঃনিবৃত্তি পর্যন্ত যেকোন সময়ই থাইরয়েড হরমোনের নানা ভারসাম্যহীনতা নারীদের এই রজঃজীবনকে বিপর্যস্ত করতে পারে। অনিয়মিত মাসিক, মাসিকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ, কখনো মাসিক মাসের পর মাস বন্ধ থাকা হতে পারে থাইরয়েড সমস্যার লক্ষণ। কিশোরীর মাসিক শুরু হতে অনেক দেরি হওয়া বা খুব অল্প বয়সে সময়ের আগেই শুরু হয়ে যাওয়া, আবার মধ্যবয়সী নারীর সময়ের আগেই মেনোপজ হয়ে যাওয়া বা বেশি বয়স পর্যন্ত অতিরিক্ত মাসিক হতে থাকা - যেকোন রকমের গোলমালই হতে দেখা যায় থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে। তাই রজঃজীবনের যেকোন পর্যায়ে যেকোন রকমের অনিয়ম হলে থাইরয়েড পরীক্ষা করে সমস্যা ধরা পড়লে অভিজ্ঞ কোন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
থাইরয়েডের হরমোন সমূহের পরীক্ষা
থাইরয়েডে আক্রান্তদের হঠাৎ করেই কোনও কারণ ছাড়া ওজন বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে। তাই হঠাৎ করে ওজন পরিবর্তিত হয়ে থাকলে থাইরয়েড হরমোনের পরীক্ষা করানো উচিত। একই ভাবে হঠাৎ করেই বেশ খানিকটা ওজন কমে গেলেও হাইপারথাইরয়েডিসম থাকার সম্ভাবনা থাকে। হাইপো থাইরয়েডিসম হল শরীরের প্রয়োজনের তুলনায় কম থাইরয়েড হরমোন তৈরি হওয়া। তাই নিয়মিত শরীর অবসন্ন লাগার অন্যতম কারণ হতে পারে হাইপোথাইরয়েডিসম। রাতে পর্যাপ্ত ঘুমানোর পরেও যদি সকালে অবসন্ন লাগে অথবা সারাদিন ধরে ঝিমুনি আসে তাহলে থাইরয়েড হরমোন ঠিক মতো কাজ করছে কিনা পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া উচিত। রক্তের বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে হরমোনের মাত্রা পরীক্ষা করা যায়। রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে সাধারণত নিচের টেস্টগুলো কতা হয়ঃ
- Thyroid stimulating hormone(TSH): এই পরীক্ষায় রক্তে TSH এর মাত্রা পরীক্ষা করা হয়। রক্তে TSH এর মাত্রা কম হলে বুঝতে হবে হাইপারথাইরয়ডিজমে রোগী আক্রান্ত। আর বেশি হলে হাইপোথাইরয়ডিজমে আক্রান্ত।
- Thyroxine hormone(T4): রক্তে উচ্চমাত্রার T4 এর উপস্থিতির অর্থ হাইপারথাইরয়ডিজম আর নিম্নমাত্রার T4 এর উপস্থিতির অর্থ হাইপোরথাইরয়ডিজম।
- Tri-iodothyronine hormone(T3): রক্তে উচ্চমাত্রার T3 এর উপস্থিতির অর্থ হাইপারথাইরয়ডিজম আর নিম্নমাত্রার T3 এর উপস্থিতির অর্থ হাইপোথাইরয়ডিজম।
- TSH receptor antibody(TSI): রক্তে TSI এর উপস্থিতির অর্থ রোগী গ্রেভস রোগ এ আক্রান্ত। এই রোগে চোখের চারপাশ ফুলে উঠে।
- Serum Lipid Profile Test - LDL কোলেস্টেরল ও Triglycerides (Fat) এর মান পর্যবেক্ষণ
হাইপারথাইরয়েডিজম ও হাইপোথাইরয়েডিজম - চিকিৎসা
হাইপারথাইরয়েডিজম ও হাইপোথাইরয়েডিজম অর্থাৎ থাইরয়েড সমস্যার স্থায়ী কোন এলোপ্যাথিক চিকিৎসা নেই। তাই সমস্যাটি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য আপনাকে সারা জীবন ধরেই ওয়ান টাইম কিছু এলোপ্যাথিক ঔষধ খেয়ে যেতে বলবে চিকিৎসকরা। তাছাড়া বিভিন্ন রেডিও থেরাপির মাধ্যমে থাইরয়েড গ্রন্থিটি ধ্বংস করা হয়ে থাকে বা কেটে ফেলে দেয়া হয়ে থাকে। তাই শুরু থেকেই হাইপারথাইরয়েডিজম ও হাইপোথাইরয়েডিজমসহ যেকোন থাইরয়েড সমস্যায় প্রপার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নেয়া উচিত।তবে এক্ষেত্রে দক্ষ এবং রেজিস্টার্ড হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নেয়া বাঞ্ছনীয়। একজন দক্ষ হোমিও চিকিৎসক যদি ঠিকঠাক ভাবে হোমিওপ্যাথিক নিয়মে ইনভেস্টিগেশন করে ডায়নামিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্রয়োগের মাধ্যমে চিকিৎসা করেন তাহলে থাইরয়েড এর যেকোন সমস্যাতেই আপনি সুফল পাবেন। তবে মনে রাখবেন, হরমোন বিশৃংখলা জনিত যেকোন সমস্যায় বেশ সময় নিয়ে চিকিৎসা করতে হয়। ধন্যবাদ
যা যা জেনেছেন
- থাইরয়েড রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
- থাইরয়েড সমস্যা সমাধান
- থাইরয়েড সমস্যা প্রতিকারের সাধারণ উপায়
- থাইরয়েড টেস্ট রিপোর্ট
- থাইরয়েড টেস্ট খরচ
- থাইরয়েড নরমাল কত
- গলায় থাইরয়েড সমস্যা
- থাইরয়েড কমানোর উপায়
- থাইরয়েড সমস্যা কেন হয়
- থাইরয়েড কেন হয়
- থাইরয়েড নরমাল কত
- থাইরয়েড লক্ষণ
- থাইরয়েড কি কারনে হয়
- থাইরয়েড বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ঢাকা
- থাইরয়েড পরীক্ষা
- থাইরয়েড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
- হাইপোথাইরয়েডিজম এর চিকিৎসা
- হাইপোথাইরয়েডিজম এর হোমিও চিকিৎসা
- হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায়
- হাইপার থাইরয়েড থেকে মুক্তির উপায়
- হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর ডায়েট চার্ট
- হাইপারথাইরয়েডিজম থেকে মুক্তির উপায়
- থাইরয়েড রোগীর ওজন কমানোর উপায়
- থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা
- থাইরয়েড টেস্ট রিপোর্ট
- হাইপো থাইরয়েড থেকে মুক্তির উপায়
- থাইরয়েড টেস্ট খরচ
- থাইরয়েড রোগের লক্ষণ কি কি
ডাঃ দেলোয়ার জাহান ইমরান
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক (রেজিঃ নং-৩৩৪৪২)
ডিএইচএমএস (বিএইচএমসি এন্ড হসপিটাল), ডিএমএস; ঢাকা
যোগাযোগঃ নিউটাউন হোমিও হল, নিউটাউন কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
Phone: +88 01671-760874; 01977-602004 (শুধু এপয়েন্টমেন্টের জন্য)
About Me: Profile ➤ Facebook ➤ YouTube ➤
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক (রেজিঃ নং-৩৩৪৪২)
ডিএইচএমএস (বিএইচএমসি এন্ড হসপিটাল), ডিএমএস; ঢাকা
যোগাযোগঃ নিউটাউন হোমিও হল, নিউটাউন কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
Phone: +88 01671-760874; 01977-602004 (শুধু এপয়েন্টমেন্টের জন্য)
About Me: Profile ➤ Facebook ➤ YouTube ➤