বৃহস্পতিবার, ১১ জুন, ২০২০

প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস নির্মূলের ম্যাজিক থেরাপি ! ঘরে বসেই Diabetes মুক্তির পরীক্ষিত উপায়

প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস চিকিৎসা থাকছে আজকের পর্বে। ডায়াবেটিস থেকে মুক্ত হবেনই ইনশা-আল্লাহ যদি আপনি Diabetes নির্মূলের এই ম্যাজিক থেরাপি অনুসরণ করেন যেটি মূলত প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস নির্মূলের পরীক্ষিত চিকিৎসা পদ্ধতি। এর সাথে ভাইটাল ফোর্স বা ইমিউন সিস্টেমকে দ্রুত শক্তিশালী করার জন্য আমরা মূলত পেসেন্টের এবং তার ফ্যামিলি হিস্ট্রি নিয়ে ডাইনামিক হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন প্রয়োগ করে থাকি কিছু জটিল ক্ষেত্রে। 

তবে নিজে নিজে বাড়িতে বসে ডায়াবেটিস নির্মূলের নিন্মোক্ত ম্যাজিক থেরাপিটি অনুসরণ করলে কোন প্রকার এলোপ্যাথিক বা রাসায়নিক ঔষধ ছাড়া ৪/৬ মাসের মধ্যেই রোগের তীব্রতা ভেদে প্রায় ৭০% পেসেন্টই ডায়াবেটিস থেকে সেরে উঠেন। আপনিও অনুসরণ করে দেখুন, ডায়াবেটিস নির্মূলের ম্যাজিক থেরাপিটি অনুসরণ করলে ম্যাজিকের মতোই ফল পাবেন ইনশা-আল্লাহ। তবে যারা অগ্ন্যাশয়ের দীর্ঘমেয়াদী প্রদাহ অর্থ্যাৎ ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস এর ফলে প্যানক্রিয়াটাইটিসযুক্ত ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়েছেন তারা অবশ্যই দক্ষ এবং রেজিস্টার্ড একজন হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে প্রোপার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিবেন। প্যানক্রিয়াটাইটিস এবং এর ফলে সৃষ্ট ডায়াবেটিস ঠিক হতে কিছুটা সময় লাগে। 

আমাদের মনে রাখা উচিত, বয়স বাড়ার সাথে সাথে এমনিতেই বিভিন্ন কারণে মানুষের ইমিউন সিস্টেম বা ভাইটাল ফোর্স দুর্বল হতে থাকে। তার উপর মানুষ পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার না খেয়ে প্রক্রিয়াজাত বিভিন্ন খাবারে অভ্যস্থ হয়ে পড়ে। এছাড়া খাদ্য দ্রব্যে ভেজাল, বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানের ব্যবহার, যখন তখন নানা প্রকার এলোপ্যাথিক বা রাসায়নিক ঔষধের প্রয়োগ সব মিলিয়ে ইনসুলিন উৎপাদনকারী অগ্ন্যাশয় এবং মানব দেহের ভিতরের অঙ্গসমূহ দুর্বল হয়ে পড়ে বা তাদের স্ব স্ব কার্যক্রমে ব্যাঘাত তৈরি হওয়ার ফলে ডায়াবেটিসের মত সমস্যা প্রকট হয়ে উঠে।

তাই আপনি ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পেতে হলে এখন শুধু তার উল্টাটি করে যাবেন তাহলেই বাজিমাৎ। অর্থাৎ প্রক্রিয়াজাত খাবার, প্রাণীজ খাবার, এলোপ্যাথিক বা রাসায়নিক ঔষধ সবকিছুকেই বাদ দিয়ে প্রাকৃতিক অর্থাৎ উদ্ভিজ্জ খাবার নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে ৪/৬ মাস খেয়ে যাবেন। তাতেই দেখবেন আপনার ইনসুলিন উৎপাদনকারী অগ্ন্যাশয় এবং ভিতরের অঙ্গসমূহ আবার ঠিক হয়ে শক্তিশালী হয়ে উঠেছেন এবং স্ব স্ব কাজ ঠিক ঠাক ভাবে করতে পারছে। এর সাথে আপনার ডায়াবেটিসও পালিয়েছে। অবাক হচ্ছেন তাই না ! এটি ডায়াবেটিস নির্মূলের বহুল পরীক্ষিত প্রাকৃতিক পদ্ধতি। আপনি নিজেই একবার করে দেখুন... প্রমানের জন্য এর চেয়ে বেশি কিছুর আর প্রয়োজন নেই। থেরাপিটি কাগজে লিখে রাখুন.....
প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস নির্মূলের ম্যাজিক থেরাপি

ডায়াবেটিস নির্মূলের ম্যাজিক থেরাপি Cure Diabetes Naturally

প্রতিদিন  সকালে খালি পেটে - তাজা শরবত বা Fresh Juice

সবুজ বা তাজা শরবত কিভাবে প্রস্তুত করবেন : শশা, গাঁজর, টমেটো, ক্যাপসিকাম, করলা, মুলা, বাঁধা কপি, পালং শাক, পুঁইশাক, থানকুনি পাতা, তুলসী পাতা, নিম পাতা, আদা, রসুন, হলুদ, আমলকি, সামান্য কাঁচা লবন, গুলঞ্চ ইত্যাদি যত আইটেম হাতের কাছে পাবেন সব কিছু সামান্য অর্থাৎ পরিমান মতো দিয়ে ব্লেন্ডার করে এক গ্লাস শরবত Juice বানিয়ে খাবেন। এক গ্লাস পরিমান জুস তৈরী করতে আইটেমগুলি কতটুকু করে নিবেন সেটা দুয়েক বার তৈরী করলেই আপনার আন্দাজ হয়ে যাবে।
আখ বা খেঁজুরের গুড় মিশিয়ে খেতে পারবেন। তৈরী করতে সমস্যা না হলে সকাল, দুপুর, রাত তিন বেলাতেই খাবেন।

সকালের নাস্তায় যা যা খাবেন-

দুপুর ১২ টা পর্যন্ত আপনি যা যা খাবেন -
  • কাঁচা সবজি : শশা, গাঁজর, টমেটো, ক্যাপসিকাম ইত্যাদি মিলিয়ে সালাদ বানিয়ে খাবেন।
  • ফল : পাকা কলা, আপেল, ডালিম, আনার, পেঁয়ারা, আঙ্গুর, ইত্যাদি এবং সাথে যেকোন প্রকার ফল প্রায় ৬০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি পর্যন্ত খেতে পারবেন। যখন যেসময় যেটা মন চায় সেটাই খাবেন দুপুর ১২ তা পর্যন্ত। 
  • কাঠ বাদাম বা চিনাবাদাম খাবেন (১৫-৩০টি আপনার ইচ্ছানুযায়ী) সিদ্ধ করে। 

দুপুরে এবং রাতে যা যা খাবেন-

  • কাঁচা সবজি : শশা, গাঁজর, টমেটো, ক্যাপসিকাম ইত্যাদি মিলিয়ে সালাদ বানিয়ে খাবেন 
প্রথম ৩ দিন দুপুরে এবং রাতে ভাত খাবেন না। ৩ দিন পর ডায়াবেটিস নেমে স্বাভাবিক অবস্থায় আসলে দুপুরে এবং রাতে সালাদের সাথে হালকা স্বাভাবিক খাবার অর্থাৎ কম পরিমান সরিষার তেল এবং লবন দিয়ে রান্না করা তরকারি দিয়ে পরিমান মতো ভাত খেতে পারবেন। যদি ৩ দিনে ডায়াবেটিস স্বাভাবিক না হয় তাহলে আরো কিছুদিন ভাত খাওয়া বন্ধ রাখতে হবে।
যারা ইনসুলিন নেন, টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস পেসেন্টসহ তারা দুপুরে এবং রাতে আরো যা যা যুক্ত করলে বেশি উপকৃত হবেন -
  • পালং শাক ৩০ গ্রাম, পান পাতা ৫ গ্রাম, নারিকেল ১০ গ্রাম
  • তুলসী পাতা ১০ গ্রাম, ধনে পাতা ১০ গ্রাম, পুদিনাপাতা ১০ গ্রাম
  • কিশমিশ ৫টি এবং বাদাম ৫টি
  • লেবু - ব্যবহার করবেন স্বাদ বাড়ানোর জন্য
সবগুলি কেটে এক সাথে করে খাবেন যারা যারা ইনসুলিন নেন, টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস পেসেন্টসহ। সবগুলি সংগ্রহ করতে না পারলে যেগুলি পাবেন সেগুলিই খাবেন। আর যদি এই আইটেম তৈরী করতে সম্ভব না হয় তাহলেও চিন্তার কিছু নেই। বাকি গুলি চালিয়ে যাবেন। কারণ এই প্রকারের রোগীদের প্রোপার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার আওতায় চলে আসার কারণে ডাইনামিক হোমিওপ্যাথিক মেডিসিনের মাধ্যমেই তাদের ভাইটাল ফোর্স শক্তিশালী হয়ে উঠে।

যারা এই ফুর্মলা তৈরী করতে ঝামেলা মনে করছেন-

যারা এই ফুর্মলা তৈরী করতে ঝামেলা মনে করছেন তারা জিডিএম কোম্পানির 'ডায়াবো ইজ" নামের প্রাকৃতিক এই প্রোডাক্টটি ব্যবহার করে সমান উপকার পেতে পারেন। 
জিডিএম ডায়াবো ইজ

মূল্য এবং প্রাপ্তিস্থান

  • জিডিএম ডায়াবো ইজ।  মূল্য: ৯০০/=
  • প্রাপ্তিস্থান:- গোল্ডেন ডেইজ ম্যানুফ্যাকচারিং এন্ড মার্কেটিং লিমিটেড, আব্দুল আজিজ প্লাজা (৩য় তলা), নিউ টাউন আ/এ, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
  • ফোনঃ 01600-372714 (ফোনে যোগাযোগ করে কুরিয়ার করেও নিতে পারেন)

যে সকল খাবার খাবেন না-

  • সর্ব প্রকার প্রাণীজ খাবার অর্থাৎ Animal Food প্রধানতঃ হাঁস মুরগি ইত্যাদির মাংস এবং হাঁস মুরগির  ডিম। গরু ছাগলের মাংস, গরু ছাগলের দুধ এবং দুগ্ধজাত সকল খাবার বর্জন করবেন।
  • সর্ব প্রকার প্রক্রিয়াজাত পেকেট করা খাবার যেমনঃ প্যাকেটজাত সাদা আটা, বিস্কুট, রুটি, চিপস, চানাচুর, ফাস্ট ফুড ইত্যাদি বর্জন করবেন। 
  • আলু এবং এর থেকে তৈরি করা খাবার বাদ দিন।
  • চা এবং কফি বাদ দিবেন। 
  • সরাসরি চিনি এবং মিষ্টি খাবেন না কিন্তু মিষ্টি ফল-ফলাদি খেতে পারবেন তবে জুস করে নয়। 
বিঃদ্রঃ ভালো হয়ে যাওয়ার পর এই সকল খাবার আপনি পূনরায় খেতে পারবেন তবে পরিমান মতো।

কখন খাবার খাওয়া উত্তম -

  • সকালের খাবার: সূর্য উঠার ২ ঘন্টার মধ্যে খাওয়া অধিক উত্তম
  • দুপুরের খাবার: সূর্য ঠিক মাথার উপর অবস্থানের ২ ঘন্টার মধ্যে খাওয়া অধিক উত্তম
  • রাতের খাবার: সূর্য ডোবার ২ ঘন্টার মধ্যে খাওয়া অধিক উত্তম

হোমিওপ্যাথিক জেনেটিক ট্রিটমেন্ট

মানব শিশু মূলত পিতামাতা থেকেই ক্রোমোজোমের মাধ্যমে তাদের পূর্ব পুরুষের রোগ ব্যাধি বা সেগুলির জেনেটিক ম্যাটেরিয়ালস পেয়ে থাকে। যেগুলিকে আমরা প্রকৃত রোগ বা True Disease বলে থাকি। বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে বিভিন্ন কারণে যখন মানুষের ভাইটাল ফোর্স দুর্বল হতে থাকে তখন ভেতরে থাকা সেই প্রকৃত রোগটি বিভিন্ন উপসর্গ প্রকাশ করতে থাকে। আর সেই উপসর্গগুলিকে বিভিন্ন রোগের নামে নামকরণ করে থাকে বিভিন্ন ট্রিটমেন্ট সিস্টেম। হোমিওপ্যাথি ছাড়া অন্যান্য চিকিৎসা শাস্ত্রগুলি যেহেতু প্রকৃত রোগটি নির্ণয় না করে সেটি দ্বারা সৃষ্ট উপসর্গগুলিকে রোগের নাম দিয়ে চিকিৎসা করে তাই True Disease বা প্রকৃত রোগটি কখনই নির্মূল হয় না যার ফলে উপসর্গ কিছু সময়ের জন্য দূর হলেও আবার জেগে উঠে। এভাবে ঔষধ খেয়ে খেয়ে থাকতে হয় আর রোগ জটিলতাও দিন দিন বাড়তে থাকে। কিন্তু হোমিওপ্যাথি মানুষের প্রকৃত রোগটির চিকিৎসা দিয়ে সেটিকে ঠিক করে বিধায় সৃষ্ট উপসর্গগুলি একেবারে দূর হয়ে যায়।

যারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন তারা মূলত একাধিক প্রকৃত রোগের অধিকারী বা Multiple Miasm এর হয়ে থাকেন। তাই তাদের জীবন দর্শন, শিশুকাল থেকে এখন পর্যন্ত যাবতীয় রোগের ইতিহাস, পিতা-মাতা, নানা-নানী, দাদা-দাদীর হিস্ট্রি নিয়ে এক্সপার্ট একজন হোমিও চিকিৎসক তার মধ্যে থাকা প্রকৃত রোগগুলি নির্ণয় করে ধাপে ধাপে সেগুলিকে ঠিক করার জন্য পর্যায়ক্রমে ডায়নামিক হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন প্রয়োগ করে থাকেন। একসময় তার শরীরে পূর্ণাঙ্গ সুস্বাস্থ্য ফিরে আসতে শুরু করে।

ফ্যামিলি হিস্ট্রি নিয়ে প্রোপার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় খুব দ্রুত দুর্বল জীবনীশক্তির ডায়াবেটিস পেসেন্টদের ভাইটাল ফোর্স শক্তিশালী করা হয় বলে ঔষধ প্রয়োগ করার সাথে সাথেই তারা শরীরে তার প্রতিক্রিয়া অনুভব করতে থাকে। এর সাথে চলে ডায়াবেটিস নির্মূলের এই ম্যাজিক থেরাপি।

বছরের পর বছর ধরে বিভিন্ন এলোপ্যাথিক বা রাসায়নিক ঔষধ শরীরে প্রয়োগের ফলে সৃষ্ট ট্রমা এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দূর করে নির্জীব জীবনীশক্তিকে সঞ্জীবনী শক্তি দিতে অথাৎ দুর্বল ভাইটাল ফোর্সকে শক্তিশালী করতে অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে ডাইনামিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নির্দিষ্ট নিয়মে নির্দিষ্ট মাত্রায় প্রয়োগ করার দরকার পড়ে কিছু কিছু পেসেন্টের। এছাড়াও কিছু ক্ষেত্রে আরো কিছু ম্যানেজমেন্টেরও প্রয়োজন হয় যা চিকিৎসক প্রয়োজনবোধে দিয়ে থাকেন। বিশেষ করে যারা দীর্ঘদিন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য নানা প্রকার অপচিকিৎসা নিয়েছেন এবং একের পর এক রাসায়নিক ঔষধ প্রয়োগ করে করে শরীরে আরো জটিল জটিল রোগ ব্যাধি যেমনঃ উচ্চ রক্ত চাপ, কিডনি সমস্যা, হার্টের সমস্যা ইত্যাদি সৃষ্টি করেছেন তাদেরকে নিবিড় যোগাযোগে রেখে ঔষধ প্রয়োগ করে করে স্বাভিবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে হয়।

আর যারা এই ধরনের অপচিকিৎসার খুব বেশি শিকার হননি অর্থাৎ বছরের পর বছর ধরে বিভিন্ন এলোপ্যাথিক বা রাসায়নিক ঔষধ প্রয়োগের ফলে ভেতরে খুব বেশি মেডিসিনাল ট্রমা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তৈরী করেননি অর্থাৎ আরো জটিল জটিল রোগ ব্যাধি যেমনঃ উচ্চ রক্ত চাপ, কিডনি সমস্যা, হার্টের সমস্যা ইত্যাদিতে আক্রান্ত হননি তারা বাড়িতে থেকেই ডায়াবেটিস নির্মূলের ম্যাজিক থেরাপিটি অনুসরণ করে ভালো ফলাফল পাবেন ইনশা-আল্লাহ কোন প্রকার ঔষধ ছাড়াই।

যে বিষয়গুলি আপনি জেনেছেন -

  • প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস চিকিৎসা
  • ডায়াবেটিস কমানোর সহজ উপায়
  • ডায়াবেটিস চিকিৎসায় নতুন উপায়
  • ডায়াবেটিস বেড়ে গেলে করনীয়
  • ডায়াবেটিস থেকে বাঁচার উপায়
  • ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়
  • ডায়াবেটিসের হোমিওপ্যাথি ওষুধ
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে হোমিও
  • ডায়াবেটিসের প্রাকৃতিক চিকিৎসা
  • ডায়াবেটিস এর ভেষজ চিকিৎসা
  • দ্রুত ডায়াবেটিস কমানোর উপায়
  • ডায়াবেটিস চিকিৎসায় নতুন উপায়
  • ডায়াবেটিস কমানোর খাবার
  • হোমিওপ্যাথিক ঔষধের মাধ্যমে ডায়াবেটিসের স্থায়ী মুক্তি
Dr. Delowar Jahan Imran
ডাঃ দেলোয়ার জাহান ইমরান
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক (রেজিঃ নং-৩৩৪৪২)
ডিএইচএমএস (বিএইচএমসি এন্ড হসপিটাল), ডিএমএস; ঢাকা
যোগাযোগঃ নিউটাউন হোমিও হল, নিউটাউন কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
Phone: +88 01671-760874; 01977-602004 (শুধু এপয়েন্টমেন্টের জন্য)
About Me: Profile ➤ Facebook ➤ YouTube ➤