আইবিএস কোষ্ঠকাঠিন্য আমাশয় ও ক্যান্সার এই বিষয়গুলি অনেক ক্ষেত্রেই অর্শ বা পাইল্স এর সাথে সম্পর্কিত। এর সাথে পাইলস এর ব্যাথা ফোলা কমানোর উপায় নিয়েও চিন্তায় পড়ে যান নতুন রোগীরা। রোগের পুরাতন অবস্থায় জেগে উঠে নানা প্রকার জটিল জটিল লক্ষণ ও উপসর্গ। এর মধ্যে রয়েছে ব্যথা জ্বলা ক্ষত চুলকানি রক্তপাত ইত্যাদি।
এ দেশে প্রায় অনেকেই অর্শ নিয়ে কষ্ট পেয়ে থাকেন। সঠিক খাদ্যাভ্যাসের অভাবে কোষ্ঠকাঠিন্য জেগে উঠে, দীর্ঘদিন যাবৎ এটি চলতে থাকলে পাইলস বা অর্শের সমস্যা সৃষ্টি হয় । বাপ দাদার আছে তাই আপনারও পাইলস হবে, বিষয়টি ঠিক এমন নয়। মলত্যাগের প্রক্রিয়া স্বাভাবিক থাকলে পাইলসের সমস্যা তৈরী হয় না।বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগীদের পাইলসের সমস্যা দেখা দেয়। কারণ, এঁদের মলত্যাগের সময়ে অকারণ বার বার বেগ প্রদানের বদভ্যাস রয়েছে, যার বলে পাইলসের বলিরও সৃষ্টি হয়ে থাকে।
আবার দীর্ঘদিন ধরে আমাশয়ে ভুগতে থাকা লোকজনের ক্ষেত্রেও পাইলসের সমস্যা দেখা যায়। কারণ এক্ষেত্রে অনেকেরই বার বার মূল ত্যাগের একটি প্রবণতা লক্ষ্য করা যায় এবং এর ফলে মলদ্বারে বারবার চাপ পড়ে এবং সেখানকার শিরাগুলি ফুলে উঠে এবং পাইলসের বলির সমস্যা তৈরি হয়। এর সাথে আরো বহু লক্ষণ ও উপসর্গের জন্ম লাভ করে থাকে যেমনঃ মলদ্বারে জ্বালা ব্যথা, ক্ষত, চুলকানি, রক্তপাত ইত্যাদি। আইবিএস (IBS) থাকলেও অনেকের ক্ষেত্রে অর্শ বা পাইল্স সৃষ্টি হতে দেখা যায়।
এরপর আসছে পাইলস এবং ক্যান্সার প্রসঙ্গ। অনেকেই ভাবেন পাইলস হলেই ক্যান্সার হয় থাকে, বিষয়টি কিন্তু এমন নয়। সমস্যার শুরুতেই অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে ট্রিটমেন্ট নিলে আপনি খুব দ্রুত সুস্থতার দিকে এগুবেন। কিন্তু দেখা যায়, বহু বছর যাবৎ এই সমস্যায় কষ্ট পাচ্ছেন। সুচিকিৎসা না হওয়ায় বিভিন্ন অপচিকিৎসা বা কুচিকিৎসায় বছরের পর বছর চলতে থাকলে সেটি জটিলতর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে থেকে। চূড়ান্ত অবস্থায় বয়স ৫০+ এর ক্ষেত্রে কিছু কিছু রোগীর সে অবস্থায় পাইলসসহ আরো নানা কারণে ক্যান্সার জেগে উঠতে পারে, যখন ব্যক্তির ভাইটাল ফোর্স খুব দুর্বলতর অবস্থায় পৌঁছায়। তবে পাইলস হলে সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা না নিয়ে বার বার সার্জারি বা অপারেশন করলেও মলদ্বারে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি তৈরী হয়। এবিষয়ে সতর্ক থাকা উচিত।
এরপর আসছে পাইলস এবং ক্যান্সার প্রসঙ্গ। অনেকেই ভাবেন পাইলস হলেই ক্যান্সার হয় থাকে, বিষয়টি কিন্তু এমন নয়। সমস্যার শুরুতেই অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে ট্রিটমেন্ট নিলে আপনি খুব দ্রুত সুস্থতার দিকে এগুবেন। কিন্তু দেখা যায়, বহু বছর যাবৎ এই সমস্যায় কষ্ট পাচ্ছেন। সুচিকিৎসা না হওয়ায় বিভিন্ন অপচিকিৎসা বা কুচিকিৎসায় বছরের পর বছর চলতে থাকলে সেটি জটিলতর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে থেকে। চূড়ান্ত অবস্থায় বয়স ৫০+ এর ক্ষেত্রে কিছু কিছু রোগীর সে অবস্থায় পাইলসসহ আরো নানা কারণে ক্যান্সার জেগে উঠতে পারে, যখন ব্যক্তির ভাইটাল ফোর্স খুব দুর্বলতর অবস্থায় পৌঁছায়। তবে পাইলস হলে সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা না নিয়ে বার বার সার্জারি বা অপারেশন করলেও মলদ্বারে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি তৈরী হয়। এবিষয়ে সতর্ক থাকা উচিত।
ডাঃ দেলোয়ার জাহান ইমরান
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক (রেজিঃ নং-৩৩৪৪২)
ডিএইচএমএস (বিএইচএমসি এন্ড হসপিটাল), ডিএমএস; ঢাকা
যোগাযোগঃ নিউটাউন হোমিও হল, নিউটাউন কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
Phone: +88 01671-760874; 01977-602004 (শুধু এপয়েন্টমেন্টের জন্য)
About Me: Profile ➤ Facebook ➤ YouTube ➤
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক (রেজিঃ নং-৩৩৪৪২)
ডিএইচএমএস (বিএইচএমসি এন্ড হসপিটাল), ডিএমএস; ঢাকা
যোগাযোগঃ নিউটাউন হোমিও হল, নিউটাউন কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
Phone: +88 01671-760874; 01977-602004 (শুধু এপয়েন্টমেন্টের জন্য)
About Me: Profile ➤ Facebook ➤ YouTube ➤