ইরিটেবল বাওল সিনড্রোম বা আইবিএস (IBS) বলতে কতগুলো উপসর্গের সমষ্টিকে বুঝায় যা খাদ্যনালীর স্বাভাবিক কার্যকারিতার ব্যাঘাত ইঙ্গিত করে। যদিও খাদ্যনালীতে কোন প্রমাণযোগ্য জৈবিক রোগ থাকে না। সাধারণত বৃহদন্ত (কোলন) থেকে মিউকাস নিঃসৃত হয়। এই নিঃসরণ বিভিন্ন কারণে বাড়তে পারে। তাকে ভুল করে রোগীরা ক্রনিক আমাশয় ভাবেন।
বলতে গেলে আজকাল ক্রনিক আমাশয় প্রায় দেখা যায় না। তার বদলে দেখা যায় পায়খানায় অতিরিক্ত আম যায় যার আর এক নাম ইরিটেবল বাওল সিনড্রোম (আইবিএস)। এই রোগে অন্ত্রের স্পর্শকাতরতা বেড়ে যায। তাই রোগীর গ্যাস, ঢেঁকুর, পেটভার, পায়খানা পরিষ্কার না হওয়া ইত্যাদি হয়। উন্নত হোমিও চিকিৎসা না নিলে এ রোগ সারাজীবন চলে। এটা না আলসার, না ক্যান্সার, না টিবি। ইরিটেবল বাওল সিনড্রোমকে আগে নানাভাবে নাম দেয়া হয়েছিল। বলা হতো কোলাইটিস, মিউকাস কোলাইটিস, স্পাস্টিক কোলন অথবা স্পঙ্কি বাওল।
পাতলা পায়খানা এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের লক্ষণ ছাড়াও আইবিএস (IBS) এর ক্ষেত্রে আরো কিছু জটিল উপসর্গ প্রকাশ করতে পারে যার মধ্যে রয়েছে - মল নরম হওয়া সত্ত্বেও পায়খানা পরিষ্কার না হওয়া। বিস্তারিত দেখুন ভিডিওতে....
পাতলা পায়খানা বা কোষ্ঠকাঠিন্য- এর মাঝে যেকোন একটি অথবা দুটোই একসাথে হতে পারে। সবসময় বিশেষ করে সকালের সময়টাতে বেশি মনে হতে পারে যে পেট পরিষ্কার হয়নি। সারাদিন এমন অস্বস্তিতে ভুগতে পারেন। অনেক সময় পেটের বাঁ দিকে তলপেটে মোচড় দিয়ে ব্যথা হতে দেখা যায়। পেট পরিষ্কার হলে এই ব্যথা কমে যায়।
অনেক ক্ষেত্রে খাবার গ্রহণের পর ব্যথা অনুভূত হয় এবং মোশন আসতে পারে। ক্ষুধা কমে আসে। গলা ও বুকে জ্বালাপোড়া ভাব থাকতে পারে। সবসময় পেট ফাঁপা বা পেট ভার হয়ে থাকা ভাব অনুভূত হতে পারে। অনেকের আবার বমি বমি ভাব, এমনকি বমি হয়েও যেতে পারে। শরীর সবসময় অবসাদগ্রস্থতায় বা ক্লান্তিতে ছেয়ে থাকতে দেখা যায়। এই রোগের চরম পর্যায়ে সাধারণত জ্বর জ্বর ভাব বা মলের সাথে রক্তপাত না হলেও আলাদাভাবে এসব উপসর্গ দেখা যেতে পারে।
এই রোগের সবচেয়ে ভালো চিকিৎসা মূলতঃ হোমিওপ্যাথি। এর জন্য অভিজ্ঞ একজন হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নেয়া জরুরী।
বলতে গেলে আজকাল ক্রনিক আমাশয় প্রায় দেখা যায় না। তার বদলে দেখা যায় পায়খানায় অতিরিক্ত আম যায় যার আর এক নাম ইরিটেবল বাওল সিনড্রোম (আইবিএস)। এই রোগে অন্ত্রের স্পর্শকাতরতা বেড়ে যায। তাই রোগীর গ্যাস, ঢেঁকুর, পেটভার, পায়খানা পরিষ্কার না হওয়া ইত্যাদি হয়। উন্নত হোমিও চিকিৎসা না নিলে এ রোগ সারাজীবন চলে। এটা না আলসার, না ক্যান্সার, না টিবি। ইরিটেবল বাওল সিনড্রোমকে আগে নানাভাবে নাম দেয়া হয়েছিল। বলা হতো কোলাইটিস, মিউকাস কোলাইটিস, স্পাস্টিক কোলন অথবা স্পঙ্কি বাওল।
পাতলা পায়খানা এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের লক্ষণ ছাড়াও আইবিএস (IBS) এর ক্ষেত্রে আরো কিছু জটিল উপসর্গ প্রকাশ করতে পারে যার মধ্যে রয়েছে - মল নরম হওয়া সত্ত্বেও পায়খানা পরিষ্কার না হওয়া। বিস্তারিত দেখুন ভিডিওতে....
পাতলা পায়খানা বা কোষ্ঠকাঠিন্য- এর মাঝে যেকোন একটি অথবা দুটোই একসাথে হতে পারে। সবসময় বিশেষ করে সকালের সময়টাতে বেশি মনে হতে পারে যে পেট পরিষ্কার হয়নি। সারাদিন এমন অস্বস্তিতে ভুগতে পারেন। অনেক সময় পেটের বাঁ দিকে তলপেটে মোচড় দিয়ে ব্যথা হতে দেখা যায়। পেট পরিষ্কার হলে এই ব্যথা কমে যায়।
অনেক ক্ষেত্রে খাবার গ্রহণের পর ব্যথা অনুভূত হয় এবং মোশন আসতে পারে। ক্ষুধা কমে আসে। গলা ও বুকে জ্বালাপোড়া ভাব থাকতে পারে। সবসময় পেট ফাঁপা বা পেট ভার হয়ে থাকা ভাব অনুভূত হতে পারে। অনেকের আবার বমি বমি ভাব, এমনকি বমি হয়েও যেতে পারে। শরীর সবসময় অবসাদগ্রস্থতায় বা ক্লান্তিতে ছেয়ে থাকতে দেখা যায়। এই রোগের চরম পর্যায়ে সাধারণত জ্বর জ্বর ভাব বা মলের সাথে রক্তপাত না হলেও আলাদাভাবে এসব উপসর্গ দেখা যেতে পারে।
এই রোগের সবচেয়ে ভালো চিকিৎসা মূলতঃ হোমিওপ্যাথি। এর জন্য অভিজ্ঞ একজন হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নেয়া জরুরী।

ডাঃ দেলোয়ার জাহান ইমরান
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক (রেজিঃ নং-৩৩৪৪২)
ডিএইচএমএস (বিএইচএমসি এন্ড হসপিটাল), ডিএমএস; ঢাকা
যোগাযোগঃ নিউটাউন হোমিও হল, নিউটাউন কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
Phone: +88 01671-760874; 01977-602004 (শুধু এপয়েন্টমেন্টের জন্য)
About Me: Profile ➤ Facebook ➤ YouTube ➤
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক (রেজিঃ নং-৩৩৪৪২)
ডিএইচএমএস (বিএইচএমসি এন্ড হসপিটাল), ডিএমএস; ঢাকা
যোগাযোগঃ নিউটাউন হোমিও হল, নিউটাউন কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
Phone: +88 01671-760874; 01977-602004 (শুধু এপয়েন্টমেন্টের জন্য)
About Me: Profile ➤ Facebook ➤ YouTube ➤